মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৭

মেয়ারা যখন কোন সম্পর্কে জড়িয়ে
পড়ে তখন সে শুধু মাত্র নিজেকে এবং
তার ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে
চিন্তা করে না। একটা কিশোরী
মেয়েও সম্পর্কে জড়ালে 'সে একদিন
স্ত্রী হবে' এই চিন্তা থেকেও বেশি
চিন্তা করে ' সে একদিন মা হবে' ।
তাদের একটি সংসার হবে। ছোট
জানালা হবে। জানালার পর্দা কেমন
হবে ভাবে সে। বাবুকে স্কুলে নিয়ে
যাবে। বাবু সারা ঘর ঘুরে বেড়াচ্ছে;
বাবা অনেক রাত করে ফেরার সময়
তার জন্য একটা কিছু নিয়ে এসেছে;
সে রাগ করে থাকলে বাবুর বাবা
পাতার বাঁশি বাজিয়ে রাগ
ভাঙ্গাবে- এরকম একটা দৃশ্য কল্পনা
করাই হল মেয়েদের প্রেম।
ছেলেরা ভাবে তার রাজকন্যা নিয়ে।
তাদের রোমান্টিকিজম কল্পনায় সে
এবং তার ভালোবাসার মানুষটি ছাড়া
আর কেউ থাকে না। অন্য কিছু থাকে
না। মেয়েরা ভাবে রাজপ্রাসাদ
নিয়ে। তাদের রোম্যানটিজম কল্পনায়
সংসারের বাজার, বাবুর খেলনা, চা
বানানো , খাবার ঘরটা কীভাবে
সাজাবে, বৃষ্টি রাতে খিচুড়ি রাঁধা
সব কিছু জায়গা করে নেয়। মেয়েরা
মোগল সাম্রাজ্যের রাজপ্রাসাদ চায়
না। নালা পাড়ার নোংরা বাড়ীটাও
তাদের ছোঁয়ায় এক সময় রাজপ্রাসাদ
হয়ে যায়।
কোন কারণে সম্পর্কটি ভেঙ্গে গেলে
ছেলেরা মেয়েটিকে হারায়
আর মেয়েরা কল্পনায় তিলে তিলে
গড়ে তোলা জ্বলজ্যান্ত একটা সংসার
হারানোর জ্বালা ভুলে যাওয়া এত
সহজ
ভালবাসা-ই যদি আমার অপরাধ হয়ে
থাকে,
তাহলে তোমার কোনো
দোষ নাই।
তোমাকে চিনতে ভুল করেছি তোমার
চোখ দুটোর কারণে
যখন তাকিয়েছি এক মুহূর্তের জন্যও মনে
হয় নি_
এই নিষ্পাপ চোখ দুটো - বেইমানী করতে
জানে
প্রিয় রঙ বলে আসলে কিছু নেই। বিয়ের
কনের কাছে লাল শাড়ি ভাল লাগলেও
লাল রক্ত ভাল লাগবে না। লাল শাড়ি
স্বপ্নের প্রতীক হলেও লাল রক্ত ভয়ের
প্রতীক।
হয়ত কোন দোকানে গিয়ে হলুদ টিশার্ট
পছন্দ করলেন কিন্তু গাড়ি কেনার সময় এই
রঙটাই অসহ্য লাগবে। প্রিয় রঙের
ঝামেলা থেকে বাঁচতে অনেকেই কালো
রঙ বেছে নেয়।
তবে তার ঘরের দেয়ালে এই রঙ লাগাতে
বললে অবশ্যই সে নিষেধ করবে। প্রিয় রঙ
বলে আসলেই কিছু নেই।
ব্যাপারটি এক ধরনের ক্ষেত্র বিশেষ।
ভিন্ন ভিন্ন বস্তু আপনার ভিন্ন ভিন্ন রঙে
ভাল লাগছে।
সময় বলেও আসলে কিছু নেই। সূর্য উঠেও
না। নামেও না। আমরাই চারদিকে ঘুরি।
সময় চলতেই থাকবে...
অন্য ভাবে চিন্তা করলে পৃথিবী সৃষ্টির
আগেও সময় ছিল।
একে ঘড়ি দিয়ে হিসেব করে ফায়দা নেই।
ঘড়ি ইতিহাস কিছুই এটাকে শেষ পর্যন্ত
ধরে রাখতে পারবে না। ... সময় চলতে
থাকবে অমীমাংসিত কোন রহস্যে। পৃথিবী
ধ্বংসের পরেও সময় চলবে। কেয়ামতের
পরেও চলবে।
বিষয়টা সহজ মনে করলে সহজ। জটিল মনে
করলে জটিল।
প্রিয় মানুষ বলেও আসলে কিছু নেই।
ব্যাপারটা ক্ষেত্র বিশেষ। আজ যে
মানুষটিকে খুব কাছের বলে মনে হচ্ছে ;
মানুষটির সাথে পরিচয় না হলে এমনটা হত
না।
আপনার জন্ম লেবানন কিংবা জাপানে
হলে আপনি অবশ্যই সেই দেশের কোন
মানুষকে ভালবাসতেন।
.....অঞ্জন শোনা হত না। দরজা বন্ধ করে
শুনতেন জাপানী কোন চিউ মিউ সঙ্গীত।
চিউ মিউ শোনে মরে যেতে ইচ্ছে করত
উসাই মং এর জন্য।
বড় বড় না তার ছোট ছোট চোখ গুলোকেই
মনে হত পৃথিবীর সব থেকে নিখুঁত শিল্প।
তার জন্মই হয়েছে আপনার জন্য , দুজন
মিলে একাকার , তাকে ছাড়া চলবে না...
এই গুলা বাজে কথা।
পেট ওয়ালা ট্রাক ড্রাইভার সেলিম পাছা
চুলকাতে চুলকাতে পানের ফিক ফেলল। এই
দৃশ্য দেখে কোন সুন্দরী ' ইয়াক ' করে
উঠল।
ঠিক এই মেয়েটির জন্মই যদি সেলিম
ড্রাইভারের ঘরে হত তাহলে রাস্তায়
দাড়িয়ে বিশ্রী ভাবে পাছা চুলকানো
মানুষটিকেই তার মনে হত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ
বাবা।
প্রিয় মানুষ ব্যাপারটা আপেক্ষিক।
ক্ষেত্র বিশেষ।
জন্মের পর পৃথিবীর কেউই প্রিয় এবং
অপ্রিয় থাকে না। আমরাই কোন কাউকে
প্রিয় এবং কাউকে অপ্রিয় বানিয়ে
ফেলি।
গন্তব্য জিনিষ টা অনেক কঠিন কঠিনের
থেকেও অনেক বেশি কঠিন।
আগে তোমার গন্তব্য ঠিক কর তারপর তার
পিছু পিছু হাঁটতে থাক। গন্ত্যবে পৌছানো
তোমার জন্য মস্তবড় কঠিন হবে কঠিনের
থেকেও অনেক বেশি কঠিন হবে তোমার
জন্য, তোমার শরির থেকে রক্ত ঝরতে
থাকবে তবুও তোমাকে দৌরাতে হবে,
শরির থেকে রক্ত দূষিত হবে রক্ত পঁচে
যাবে দুর্গন্ধ বের হবে নাকে হাত না
দিয়ে তোমাকে দৌড়াতে হবে, গন্তবে
পৌছাতে হয়তো তোমার শরিরের মাংশ
পঁচে যাবে খসে খসে পড়তে থাকবে তবুও
থেমে যেও না আফসোস করো না
দৌড়াতে হবে গন্তব্যে তোমাকে
পৌছাতেই হবে, তোমার হাত শরির থেকে
আলাদা হয়ে যাবে, তোমার শরিরের
শরিরের মাংস আর তোমার কাছে থাকতে
চাইবে না, তোমার রক্ত আর তোমার
শরিরে থাকতে চাইবে না,। তবুও তোমাকে
শত বাধা বিপত্তি কে হার মানাতেই হবে।
ভালাবাসাহীন বেঁচে থেকে কি আর হবে,
কিন্তু গন্তব্যে পৌছায়ে মরতে পারেলই
তো সেই মরাতে আনন্দ আছে। সৃষ্টি
কর্তাকে সঙ্গে রেখ,।।
তোমরা যারা ওই আকাশকে
ভালোবাসো প্লিজ একবার সূর্য কে
প্রনাম করে নিও।
সূর্য টা ও একদিন চাঁদ টাকে অনেক
বেশি ভালোবেসেছিল। কিন্তু আজ সেই
চাঁদ টা অনেক গুলো তারার ভালোবাসা
নিয়ে বেঁচে আছে আর সূর্য টা আজ
নিজের বুকে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে
আর মাঝে মাঝে মেঘ ডাকিয়ে নিরব
কেঁদে যাচ্ছে।

সোমবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৭

পথ্যের উপর আমার বেঁচে থাকা-
সে কি তা জানে ?
সূর্য উঠলে এখন আর আমার ভোর হয় না-
সে কি তা জানে ?
এখন তাকে আর আমার মনে পড়ে না-
সে কি তা জানে ?
রঙিন টেলিভিশনের দিকে তাকিয়ে
আছি,
সাদা-কালো চোখে ।
সাদা-কালো চোখে সবকিছুকেই সাদা-
কালো মনে হয়,
কেউ একজন এসে একে রঙিন টেলিভিশন
বলেছিল ।
তাই ভরসা !
হয়ত না, কেউ এখন সত্য বলে না ।
দূরের জ্যোৎস্নাকে দেখিয়ে 'কেউ'
তাকে কালো মেঘ বলে । সাদা-কালো
চোখে জ্যোৎস্নাকে কালো মেঘ বলেই
মনে হয় ।
কাউকে যখন বলতে শোনা যায়, সবাই
স্বার্থপর।এই পৃথিবীর সবাই স্বাথপর।কেউ
ভাল না রে, কেউ না!তখন বুঝতে হবে,
তিনি অতিকষ্টে আছেন।আমাদের সবার
ভেতরে এক 'আমি' আছি।সেই আমিও যখন
আমার পাশে এসে দাঁড়াবে না, তখন
নিজের ভেতরের স্বত্তাকেও স্বার্থপর
মনে হবে।সে অবস্থায় থাকলে আমরা চাই
কেউ পাশে না দাঁড়াক অন্তত শুনুক; তার
জন্য করা এত আয়োজন সে চলে
গেছে,যাকে এত ভালবাসতাম সে মরে
গেছে,এত স্বপ্নের ব্যবসাটা আজ ভেঙে
গেছে,আপন ভাই প্রতারণা করেছে।
আমরা যখন কাউকে শ্রোতা হিসেবে
পাইনা,তখন আপনমনে এসব আওড়াই।দুঃখ
কমে না,বরং বাড়ে।খোদাকেও স্বার্থপর
মনে হয়।মনে হয়, তিনি তাঁর ইবাদতের জন্য
আমাদের সৃষ্টি করেছেন,অন্যকারণে নয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারিতে সবচে' বেশি
ভালবাসা পাবার অধিকার
ভাষাশহীদদের ।আমি মনে করি, ১৪
ফেব্রুয়ারিও সবচে' বেশি ভালবাসা
পাবার অধিকার তাঁদেরই ।তাঁরা না
থাকলে বোধহয় আমি কখনোই তোমাকে
'আমি তোমাকে ভালবাসি' -কথাটা
বাঙলায় বলতে পারতাম না।
ঠোঁট সবসময় হাসে না ।কারণ, সে জানে,
তার কয়েক ইঞ্চি উপরেই চোখ আছে ।
চোখও সবসময় কাঁদে না ।কারণ, সেও
জানে, তাকে হাসাতে তার কয়েক ইঞ্চি
নিচেই ঠোঁট আছে ।
আমরা যাকে ভালবাসি, তার সাথে
রিলেশনে না যাওয়াটাই ভাল ।রিলেশন
যেতে হলে যে আমাকে ভালবাসে, তার
সাথেই যাওয়া উচিত ।কারণ, আমি যাকে
ভালবাসি, তার সাথে রিলেশনে গেলে,
আমি তার হবো ।আর, যে আমাকে
ভালবাসবে, তার সাথে রিলেশনে
গেলে, সে আমার হবে ।আমাদের উচিত
কাউকে নিজের জীবনে আনা, কারও
জীবনে যাওয়া না ।
হাতের রেখায় কারো,
ভাগ্য লেখা থাকে না।
ভাগ্য তো তাদের ও থাকে, যাদের দু'
হাত নেই.........
মানুষ চলে যায়, মানুষ মরে যায় ...
অনুভূতিরা মরে না ...
অনুভূতিদের কোন
EXPIRY DATE থাকে না !!"
কেউ চলে গেলে তাকে ফেরাবে না।
একা একা কষ্ট পাবে। না খেয়ে থাকবে।
না খাবার সংবাদ শুনে সে কষ্ট পাবে।
এতে এক ধরনের আনন্দ আছে।
সে হাত কাটবে। প্রিয় জিনিস ছুঁড়ে
ফেলে দিবে। বিসর্জন হল।
বিসর্জনে এক ধরনের আনন্দ আছে। আপনি
তাকে কেমন আছেন জিজ্ঞাসা করলে সে
হাসি দিয়ে বলবে ভাল আছি। সে বুঝতে
দেবে না , সে ভাল নেই।
কষ্ট প্রকাশ করলে কষ্ট কমতে শুরু করে।
সে কমতে দেবে না। এতেও এক ধরনের
তৃপ্ততা আছে।
কেউ কেউ দেখবেন রাগ করে দু দিন কিছু
খায় নি , নিজেকে নষ্ট করে ফেলছে
নেশার আসরে , ঘুমের ওষুধ খেয়ে পড়ে
আছে ফ্লোরে।
এদের তাচ্ছিল্য করবেন না।
মানুষটার সচেতন মনটাকে না ; হাত
বুলিয়ে দিন অবচেতন মনে। একটু আশ্রয়
দিন। আদর করুন.........
তুমি ব্যস্ত! কেউ একজন ব্যস্ত নয়! কেউ
একজন যে সময় টায় ব্যস্ত ঠিক ঐ সময় টায়
তুমি ব্যস্ত নও! সারাদিন তুমি ফ্রি থাকো,
দিনের অর্ধেক সময় ধরে কেউ একজন
ঘুমোয়! সারারাত ধরে তুমি ঘুমোও, একজন
ফোনের ওপাশে একদলা অভিমান নিয়ে
সারারাত জেগে থাকে...!
সমস্যা টা জটিল! দাবা খেলার মধ্যবর্তী
সময় টার উশৃঙ্খল গুটিগুলোর নিরব
শৃঙ্খলাবদ্ধ আক্রমনের মতো জটিল! গভীর
রাতে অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়ে
প্যাঁচানো লম্বা হেডফোনের প্যাঁচ
খোলার মতোই জটিল! তবে মজার ব্যাপার
হচ্ছে, সমাধান টা সহজ! একদম সহজ!
দু'জনের ঘুমঘুম সময় টা একটু একটু করে
স্যাক্রিফাইস করো! দু'জনে দু'জনের ব্যস্ত
সময় এবং ঘুমঘুম সময় থেকে একটু একটু
স্যাক্রিফাইস করো একে অপরের জন্যে!
ব্যস হয়ে গেলো! সমস্যার সমাধান! আমরা
এটা করিনা! উহু.... এই সহজ সমাধান
আমাদের মাথায় নেই!
-- তোমার কাছে তোমার ব্যস্ততাই বড়ো..!
আমি কিছুইনা। সবসময় এভোয়েড করো!
-- বাহ! আমি যে কথা তোমায় বলবো ওসব
কথাই আমাকে বলছো! আমার কথা মনে
থাকে তোমার? সারাদিন ব্যস্ততা আর
ব্যস্ততা..!
মানুষের বিরক্তির ও সীমা আছে! বুঝছো?
বিরক্তি লাগে এখন এসব...
-- হুম লাগবেতো। এখন আমাকেও বিরক্ত
লাগবে। ভালো লাগছেনা, সম্পর্ক আর
রাখতে চাওনা, এটা বলা বাদ রেখেছে
কেন? এটাও বলে দাও..
-- বাহ! নিজের মনের কথাই আমাকে দিয়ে
বলাতে চাইছো?
-- আমার মনের কথা মানে?
-- হুম ঠিকই বলছি।
-- ওকে। থাকো তুমি। কখনো ফোন
দিবানা আমায়!
এই তো সমাধান হয়ে গেলো! কি সুন্দর
সমাধান! কথা বলার সুযোগ টা সৃষ্টি করার
জন্যেই যে সমস্যার শুরু, কথা বলা বন্ধ
করে দিয়ে সে সমস্যার শেষ! ব্যাপার টা
হাতের আঙ্গুলে ব্যাথা পাচ্ছো? উহু... ঔষুধ
খাওয়ার কি দরকার! পুরো আঙ্গুলই কেটে
ফেলে দাও...!
ভালোবাসায় এসব হতে নেই। দু'জন জেদী,
রগচটা মানুষের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক
দৃঢ়, গাঢ় হয়না! এদের মধ্যে কেউ একজন
কে তার জিদ, রাগ একটু কমাতে হয়! একটু
হলেও কমাতে হয়! স্যাক্রিফাইস করতে হয়
দু'জনের অনেক ছোট্ট ছোট্ট অনেক
কিছুই...! ভালো থাকার জন্যেই,
ভালোবাসার জন্যেই!
তোমায় বুঝতে হবে... ভালোথাকার জন্যেই
ভালোবাসা,
ভালোবাসার জন্যেই ভালো থাকা!
ভালোবাসা টা কে যদি সত্যিকার অর্থেই
ভালোবাসো, তবে সমস্যা গুলোর সহজ
সমাধান টাই খুঁজে নাও! "আঙ্গুল কাটা"
সমাধান নয়...!
যেই বিষয় টা নিয়ে সমস্যা বেঁধেছে ওটার
সমাধান করো! একটু খেয়াল রেখো,
সমাধান টা আরো দশ টা সমস্যা যেনো
তৈরী করে না দিয়ে যায়! সমস্যা থেকে
তৈরী হওয়া সমস্যা গুলো সমাধান করা
যায়, সমাধান থেকে তৈরী হওয়া সমস্যা
গুলো সমাধান করা যায়না........................
আমরা মানুষ... এখন আমাদের মনে আগুন
জ্বলছে, আর মরে যাওয়ার পর আমরা
আগুনে জ্বলবো... জ্বলতে আমাদের হবেই...
চিরকাল...
কিছু জিনিস বোঝানো যায় না... চেষ্টা
করতে করতে একদিন হেরে যেতে হয়... আর
হেরে যাওয়া মানুষ দের পাশে কেউ
থাকে না... পৃথিবী সফল মানুষের কথা
শুনতে চায়... ধরে রাখার জন্য একটা হাত
খুব দরকার এ কথা টা কাউকে বুঝাতে না
পেরে হেরে যাওয়া মানুষটা চিরকাল
আঁধারে থাকে।
একটা চাকরি না পেয়ে কতগুলো রাত রেল
স্টেশনে কাটিয়ে দেয়া ছেলেটার খবর
কেউ নেয় না... কি হবে এদের দিয়ে?
কিচ্ছু হবে না... হারিয়ে যাবে! আমি,
আমারা, আমাদের, তুমি, তোমরা,
তোমাদের, তুই, তোরা, তোদের, সবাই,
একদিন সবাই হারিয়ে যাবে... কেউ
কোনদিন বলে নি, কেউ কোন দিন বলবে
না...... এদের বেঁচে থাকা দরকার..
তোমার সাথে আমার পার্থক্যটা
এখানেই যে ' তুমি আমাকে ভালবাসতে'
আর ' আমি তোমাকে ভালোবাসি'।
কাউকে চিরদিনের জন্য ভালো না
বাসলে আবার ভালোবাসা যায় নাকি ?
আমি তোমাকে ভালোবাসি; বাক্যটি
চিরন্তন সত্য। পাস্ট না; প্রেসেন্ট
ইন্ডেফিনেট টেনস।
ভালোবাসার কোন চুয়ান্ন
একান্ন ধারা নেই।
ভালোবাসা মুক্ত...
ভালোবাসা থেকে যায়...
আকাশ বদলায় না; বদলায়
তো বিমান ; আর বিমানের
যাত্রীরা !!
কাপুরুষরাই আত্মহত্যা করে। এরকম একটি
প্রবাদ আছে... প্রবাদের সাথে আমি
একমত। তবে ভিন্ন ঘটনাও আছে।
পৃথিবীর অন্যতম সাহসী বীর হিটলারও
আত্মহত্যা করেছিলেন। সেটা কাপুরুষতার
না ; মর্যাদা রক্ষ্যার !!
আত্মহত্যার প্রবণতা আব্রাহাম লিঙ্কনের
ভেতরেও ছিল।
অনেক নোবেল জয়ী সাহিত্যিক , অনেক
বিজ্ঞানী সফল ভাবে আত্মহত্যা করে
মারা গেছেন।
ডিপ্রেশনে ভুগলে আমরা যাদের কাছে
পরামর্শের জন্য যাই তারাও ডিপ্রেশনে
ভুগে... পৃথিবীতে অনেক বিখ্যাত
সাইকিয়াট্রিস্ট আছে যারা এক সময় চরম
ডিপ্রেশনে শেষ পর্যন্ত সুইসাইড করেছে।
সামান্য কারণে রেগে যাওয়া , বিষণ্ণতায়
চলে যাওয়ার মত হাস্যকর ব্যাপার গুলো
বিজ্ঞানী নিউটনের ভেতরেও ছিল।
... আমার খুব পছন্দের লেখক অরিন্দম
চক্রবর্তী একটি বইতে লিখেছেন ; ''কেউই
শখ করে মরে না ; সবই বাধ্যতামূলক
আত্মহত্যা৷''
আমার মাঝে মাঝে মনে হয় এই যে আমি
মাঝে মাঝে এসব নিয়ে লিখি , মানুষকে
আশাবাদের কথা বলি... এতে কী সত্যিই
কোন কাজ হয় ?
আজ সকালে যার মা মারা গেছে তাকে
গিয়ে যদি বলা হয় , প্রত্যেক প্রাণীকেই
একদিন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।
কাঁদার কিছু নেই... দোয়া কর।
এতে কী তার কান্না থামবে ?
অনেক বছরের চেনা মানুষ যাকে রেখে
চলে গেছে তাকে যদি আমি সোলমেটের
কথা বলি , তাতে কী সে শান্ত হবে ?
......একদল মানুষ নিজেরাই কষ্ট তৈরি করে
এটা যেমন সত্যি তেমনি এটাও সত্যি
পৃথিবীতে একদল মানুষের জন্মই হয়েছে
কষ্ট পাবার জন্য।
কেউ যখন বলবে তার মন খারাপ তখন
তাকে বক্তিতা দেবার চেষ্টা করবেন না।
সে আপনার কাছে জ্ঞান নেবার জন্য
আসে নি...
জ্ঞানের দরকার হলে সে বই কিনে পড়ত।
...... আপনি তাকে মন খারাপ না হবার যে
তথ্য জ্ঞান দিচ্ছেন ; এই তথ্য জ্ঞান
আপনি নিজে জানার পরেও কী মাঝে
মাঝে আপনার মন খারাপ হয় না ??
...মানুষের মন জয় করতে চান ? তাহলে বলুন
কম , শুনুন বেশি।
সে যদি একবার টের পায় আপনি তার কথা
শুনছেন, আগ্রহ নিয়ে শুনছেন তাহলে এক
সময় তার সব কথা আপনাকে বলা এক
ধরনের অভ্যাসে পরিণত হবে।
আপনাকে ছাড়া তার চলবে না...
বিষণ্ণতা রোগের সব থেকে বড়
প্রেসক্রিপশন হল - মন দিয়ে তার কথা
শুনুন।
......আপনার চারপাশে অনেক মানুষকে
দেখবেন সুইসাইড করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে
ফিরে এসেছে। আপনি এদের 'কাপুরুষ'
আক্ষা দেবার মানে হল , তার আরেকবার
সুইসাইড করার ইচ্ছে জাগিয়ে তোলা...
সান্ত্বনা না , উপদেশ না , অনুরোধ না...
সে শুধু নিশ্চিত হতে চায় আপনি তার
পাশে আছেন। এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ
আছে... ধৈর্য নিয়ে স্বার্থহীন কথা
শোনার কোন মানুষ নেই।

অামি কোনোদিন  মেয়েদের  বিশ্বাস  করবো না
   একজনকে জীবনের চেয়েও বেশি বিশ্বাস  এবং ভালবেসেছি
ফলাফল  ০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০
জানি না কেন যে তাকে এত ভালবাসি
তোমাকে খুব ভালবাসি গো শিমু
________________________
    এই ভাবে ছেড়ে মাঝপথে চলে যাবে
কখনো ভাবা তো দূরের কথা কল্পনাও করি নি।

হাজার মানুষের জন্য জীবন অপেক্ষা
করে না । জীবন অপেক্ষা করে একজন
বিশ্বাসী মানুষের জন্য
ভেতরে একটা পাখি প্রচন্ড
অস্থিরতায় ছটফট করে।
এই পাখিটা কোন পাখি? এই
পাখিটা মনপাখি।
তোকে তো আমার থেকেও অনেক
ভালবাসিরে....তোরর জন্য চোখের জল
ফালাইনি এমন একটাও দিন কাটাতে
পারি না......তোকে ভাবতে ভাবতে কেটে
যাচ্ছে আমার অসহায় দিন আর রাত
গুলো........আর পারছি নারে থাকতে তোকে
ছাড়া......আল্লাহ এর কাছে একটু পার্থনা
করিস যাতে আর বেশি দিন তোকে ছাড়া
পৃথীবিতে থাকতে না হয়.......আমি রোজ
আল্লাহর কাছে পার্থনা করি কিন্তু
আল্লাহ আমার এই পার্থনা টা রাখে
নারে.......তুই একটু বলে আমায় একটু উপকার
কর...একটু বল যাতে তোকে ছাড়া এই
পৃথীবিতে আর বেশি দিন থাকতে না
হয়........
আমার রাত জাগা তারা
তোমার আকাশ ছোয়া বাড়ী
আমি পাইনা ছুতে তোমায়
আমার একলা লাগে ভারী.
পৃথিবীটা এমন যে এখানে খাটি
মাটির মানুষ হলে তুমি টিকে থাকতে
পারবে না। সাথে দু চারটা ইটও
রাখতে হয়। মাটি দিয়ে দালান হয় না,
যেটা হয় সেটা উড়ে যায় কালবৈশাখী
ঝড়ে ।
কেউ একজন কে হারিয়ে পেলছি
অনেক দেরি হয়ে গেছে।।।কিন্তু তারে
এখনো ভুলতে পারতেছি না।।।যখন তখন
সপ্নে হাজিরা দিয়ে যায়।।।মনে হয় সে
আমার রক্তের সাথে মিশে গেছে।।।মরার
আগ পর্যন্ত মনে হয় সে আমার রক্তের
সাথে মিশে থাকবে।।।।বদলে গেছি দুই
জন।।।।বদলায়নি সেই ভালবাসা।।।।।



  সবাই বলে শিমুর পাগল অামি
কিন্তু শিমু তো অামার পাগল ছিলো না
____________________
     জীবনের কালো অধ্যায়
বহু বছর অাগে অামি একটি মেয়েকে অনেক ভালবাসি
সে ও বাসতো অামাকে অনেক বেশি, মাঝপথে সে অার সবার মত অাস্তে অাস্তে পরিবর্তন হতে লাগল
অামি বুঝেও বুঝি নাই, কি করে বুঝবো অামি যে তাকে নিজের মত করে নিজের জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসি
অামি ভালবেসে যেসব হারিয়েছি  সে যদি হারাতো, তাহলে কখনোই বলতে পারতো না তুমি ভালো থেকো  অামি মা-বাবার
পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে করেছি, তাকে নিয়ে থাকতে চাই ,
সবাই একটা কথা মনে রাখবেন,
মেয়েদের  অাবেগ বেশি, ছেলেদের ভালবাসা বেশি,
কিন্তু মেয়েদের  অাবেগ বেশি দিন থাকে না, কিন্তু প্রকৃত ছেলের ভালবাসা সারাজীবন  থেকে যাই
নিজের মত করে ভালবাসছি তাই, সহ্য করে নিতাম তার অবহেলা ,  অারো অনেক কিছু
অাস্তে অাস্তে অনেক দূরে চলে গেলো, এসেছিলো হঠাৎ, চলে গেল হঠাৎ
অামি তো তাকে পাওয়ার জন্য সবচাইতে  বেশি কষ্ট দিছি মা-বাবাকে , এবং নিজেকে
কিন্তু সে মা -বাবার কষ্ট দিতে পারবেনা তাই অন্য কাউকে বিয়ে করলো , অনেক কিছু হয়ে গেল জানালো বিয়ের ৬ মাস পরে এই কেমন ভালবাসা ছিলো  অামার জানা নেই
তবে কেন যে তাকে বিশ্বাস করে নিজের সুন্দর ভবিষ্যৎ  টা নষ্ট করলাম ,
তাই খুব কষ্ট হচ্ছে
হ্যা অামি শিমু পাগল
কারন,
অামি এখনো সব হারিয়ে ফেলার পরেও সবকিছু  জন্য কষ্ট হয় না
জীবনের সবচাইতে  বড় কষ্ট অামি শিমুকে পেলাম না এত ভালবাসার পরেও

হে অাল্লাহ , তাকে সবসময়  ভালো রেখো , সে ভালো থাকলেই অামি খুশি
   
আমার দিকে তাকিয়ে সে আমারে না,
অন্য কাউরে দেখতো !
আমারে ধরে সে আমারে না,
অন্য কাউরে ধরতো !
আসলেই সে আমারে না,
অন্য কাউরে ভালোবাসতো !
লক্ষ্য করলে দেখবে ঘড়ির কাটা ডান
দিকে যাবার আগে একটা হালকা
কাঁপুনি দিয়ে আগে বাম দিকে যায়।
মানুষের জীবনটাও এরকম। সে যতই
সামনে এগোতে থাকুক, ক্ষণে ক্ষণে
হালকা একটা কাঁপুনি এসে, পুরনো
ফেলে আসা মানুষের কথা তাকে মনে
করিয়ে দিবে !
আমি এমন কাউকে
হারিয়েছি যে
আমাকে ভালোবাসে নি;
আর তুমি এমন
কাউকে হারিয়েছো যে তোমাকে
ভালবেসেছিল।
কয়েক বছর পরে তুমি ঘুমাবে তোমার
স্বামীর বুকে
মাথা রেখে আর আমি হয়তো শুয়ে
থাকবো হাসপাতালের বিছানায়
ক্যান্সারের রোগী হয়ে

সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৭

  বাবা তুমি সেরা ♥♥♥♥♥

খুব ভালবাসি তোমাকে বাবা, জানি না কেন তোমার অগোচরে অনেক কষ্ট দিয়ে ফেলি তোমাকে
তোমার খু্ব ইচ্ছে ছিলো তোমার বড় ছেলে টা মানুষের মত মানুষ হবে, তোমার স্বপ্ন পূরন করবে
ও বাবা, পারি নি অামি
অামি ব্যর্থ  বাবা
যার জন্য তোমার সবাইকে কষ্ট দিয়েছি তাকেও হারিয়ে ফেলেছি,
বাবা কিছুই নেই অবশিষ্ট  
তারপরেও  অনেক খুশি অামি  যে অামি সবাইকে বলতে পারবো
অামার বাবা অাছে
মানুষের উপকারে ঝাপিয়ে এবং নিজেকে সকলের মাঝে বিলিয়ে দেওয়া
সবার সুপরিচিত  
জনাব,
মোহম্মদ  মোস্তফা কামাল

 যে আসবে না; তার কাছে না
আসার অনেক গুলো যুক্তি থাকবে কিন্তু
যে আসার সে কেবল ভালোবাসার
জোরেই আসবে।
** আমাকে ধরে কাঁদবে **
না জানি কবে সে সময়আসবে
আমাকে ধরে কাঁদবে.....
দুঃখের পেছনে যত সুখ আছে. . .
একদিন রঙ দেখাবে. . .
তুমি চলে গেছো তবু জীবন চলছে জীবনের
মত
মাঝে মাঝে খুব কষ্ট হয়
তোমাকে ছাড়া বাচঁতে
তবু বেঁচে আছি বাঁচার প্রয়োজনে
সত্যিকথা বলতে কি বেঁচে আছি
বেঁচে থাকতে হয় বলেই
বাকিটা জীবন তোমাকে
ভালবেসেই কাটিয়ে দিব ...
তবে আর সপ্ন দেখবনা।
সপ্নকে আড়ি দিয়ে পা বাড়াবো
বাস্তবতার পানে।
ভয় ছিল তোমাকে হারানোর,
সেটাকে তুমি সত্যিতে পরিণত করলে।
এখন আর কোন কিছু হারানোর ভয় নেই,
আমার আর কোন দুর্বলতা নেই।
কোন কিছুতেই আর ভেঙে পরবো না।
আমার গন্তব্য এখন আর তোমার দিকে নয়,
ইট পাথরের এই পৃথিবীতে ভাঙ্গা হৃদয়টা
নিয়ে
বেঁচে থাকার বাসনাই এখন আমার
একমাত্র গন্তব্য
ভেবনা আমি কাঁদছি
ফিরে আসবেনা জেনেও মিথ্যে
আশায় বুক বাঁধছি!
হতে পারে কান্না অথবা শুধুই বৃষ্টি
জল
হয়ত সেটা মনের হাজার অনুভুতির
যোগফল!
কে বা দেখে মনের ব্যাথা আর কে ই
বা শোনে কথা
হাজার কথা গুমরে ফেরে শুধুই
নীরবতা!!
কিছু কথা যা ছিল বলার
যদি কখনও মনে হয় আমার প্রয়োজন
ফুরিয়ে গেছে তোমার কাছে,
আমাকে জানিয়ে দিও, আমি নিরবে
তোমার জীবন থেকে সরে যাবো।
দ্বিতীয়বারকোন প্রশ্ন করবোনা,
কেন জানো ? কারণ আমি তোমাকে কথা
দিয়েছিলাম,
তোমার সব কথা রাখব আমার যতই কষ্ট
হোক না কেন।
তোমার একটু সুখের জন্য আমি সব কিছু
ত্যাগ করতে পারবো।
তাতে যদি তুমি একটু সুখ পাও তোমার
মুখের এক চিলতে হাসির
জন্য আমি প্রয়োজনে তাও করবো।
কিন্তু কখনও তোমার সুখের মাঝে কাঁটা
হয়ে থাকবোনা।
কখনও তোমার দুশ্চিন্তারকারণ হবোনা।
সারা জীবন তোমাকে সুখে রাখতে
চেয়েছিলাম,
আর এখন সুখে আছো সেটা দেখতে চাই
তা তুমি যার সাথেই থাকনা কেন।
ঐ দূর থেকে তোমার হাসির শব্দ আমার
সব কষ্টগুলোকে ভুলিয়ে দিবে,
কারণ আমি তো এটাই চেয়েছিলাম
হৃদয়টা আজ ক্ষতবিক্ষত,
কষ্টের বান ডেকেছে হৃদয়ে হায়,
কত আশা, কত স্বপ্ন নিয়ে বেধেছিলাম
ভালোবাসার সংসার,
কিন্তু তুমি ছেড়ে চলে যাওয়ায় সবই হলো
আজ চুরমার,
কান্না বাধঁ মানে না, ঝরে যায় অসহ্য
যন্ত্রনায়,
মন শুধু বারেবারে একটি কথাই বলে যায়,
এতটা কষ্ট তুমি কেন দিলে আমায়??
কোন স্বার্থের কারনে এই
ভালোবাসার অভিনয় করেছ ,, কি পেয়েছ
,, আর যা পেয়েছ তা হচ্ছে আমার
ভালোবাসা
তুমি তো বলে ছিলে, তুমি শুধু আমার…
আমাকে কোথাও হারাতে দেবেনা…
প্রতিটা মুহুর্ত একই ভাবে ভালোবাসায়
জড়িয়ে রাখবে…
তাহলে আজ এতো দুরে সরে আছো
কেনো…?
কেন এতো অবহেলা ?
ফিরে এসো… ফিরে এসো…
সেই আগের মতো হয়ে…
একটা সময় ছিল যখন তোমার সাথে কথা
বলার
জন্য রাত জাগতে হত, কিন্তু আমি
পারতাম না জাগতে...
আর আজ আমার প্রতিটা রাত কাটে
নির্ঘুম কিন্তু কথা বলার জন্য
সেই তুমি আর নেই এখন আমার সাথে.....
চোখ থেকে ঝরে পরা অশ্রু গুলোই
যদি কান্না হয়
তবে আমি কাঁদিনি তোমার জন্য ।
সত্যিই বলছি সে কান্নার
পরিমাণ এত
নগণ্য যে তাঁকে কান্না বলে না ।
কিন্তু হৃদয়ের অদেখা চোখের
অশ্রু ফোঁটা গুলো যদি
কান্না হয় !
তবে আমি কেঁদেছি
তোমার জন্য আমি কেঁদেছি
অনেক কেঁদেছি ।
তোমার প্রতিটা রেখে যাওয়া
মুহূর্ত আমাকে কাঁদিয়েছে ,
প্রতিদিন আমাকে কাদাছে এক
হারানোর যন্ত্রণায
আমি চলে গেলে কেউ খুঁজবেনা,কারো
ভাঙ্গবেনা বুক
আমি ব্যাথা পেলে কেউ কাঁদবেনা, কেউ
মুছবেনা চোখ ।
আমি একা একা কেঁদে কেঁদে সব ছেড়ে
যাবো চলে,
কারো ডাকে আমি আর ফিরবনা ।
দিন যায় দিন গুনে কষ্টের জাল বুনে
জানবেনা কেউ
কোন দিন
আমার স্বপ্ন গুলো হয়ে গেলো
এলোমেলো,
জীবনটা বর্ণ বিহীন...
মেঘের মতো উড়েছি তোমার আকাশে
পাইনি একটুকু ঠাঁই
ভালোবাসা অন্ধ,
তখন ই বুঝলাম কারণ........... .
বোকা মন বুঝেইনি;
আকাশের বুকে কখন মেঘ দীর্ঘস্থায়ি
হয়না...।।
অবুঝ হৃদয় তবুও ভালবেসে যায়. ..
অনেকটা পথ
হেঁটে এসেও হয়নি
হাঁটা তোমার পাশে.....
জানালাটায়
মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ি গল্প শেষে.....।
তবুও
কারো প্রশ্নের জবাবে
ঠোঁটের কোণে নিষ্প্রাণ
হাসি ঝুলিয়ে বলি,
" এই বেশ ভালো আছি.....!"
পৃথিবী কিছু মানুষ আছে যারা শত চেষ্টা
করেও
কারও আপন হতে পারে না , এদের হয়তো
অনেক
বন্ধু বান্ধব থাকে কিন্তু হিসাব
মিলাতে গেলে দেখা যায় এরা বহিরাগত
, এরা একাই
চলে , একাই ঘুরে, বেশি ভিড় এদের কখনই
ভালো লাগে না ,কাউকে আপন লাগলে
তাদের
সাথে বাচ্চাদের মতো হয়ে যায় ...
এদের কেউই আপন ভাবে না , ভাবে
যন্ত্রণা ,
এইভাবে কষ্ট পেয়ে পেয়ে এই ধরনের
মানুষগুলো নিরবে সরে যায় ,হারিয়ে যায়
, কিন্তু
কেউই তাদের খোঁজ করে না
তুমি সবসময় কেবল নিজেকে নিয়ে
ভেবেছো,
নিজেকেই ভালোবেসে আমাকে বারবার
দূরে সরিয়ে দিয়েছো
তুমি হচ্ছো একটা কষ্টদায়ক পাথরের
টুকরা,
যা দিয়ে আঘাত দিয়েছো প্রতিনিয়ত
তোমার যখন যার সাথে কথা বলতে ইচ্ছে
হয়
তুমি তার সাথেই কথা বলো, কাছে টেনে
নাও,
আবার যখন ভালো লাগে না তখন তাকে
দূরে সরিয়ে দাও
তোমাকে সবাই এতো ভালোবাসে
তবুও নিজের অবস্থানে তুমি স্বার্থপর
মনে রেখো, মানুষকে দেয়া প্রতিটি কষ্ট
তুমি অবশ্যই পাবে
কখনোই সুখী হবে না তুমি ,কোনদিন. .
.
যদিও জানবে না কোন দিন.,..
তাতে কি..., না জানাই থাক ।
তুমি তো এটাও জানতে না যে
তোমায় আমি কতটা ভালোবেসে
ছিলাম..
আমার কান্নাকে ছাপিয়ে তুমি হেসে
চলেছিলে.
তাও আবার অন্য
কারও জন্য...অন্য কারও সাথে....
আমি চাই তুমি হাসো....
কিন্তু তোমার হাসিটা যে আমায় কষ্ট
দেয়.
কারন আমি জানি হাসিটা যে আমার
জন্য নয়...
তাই আমি চলে যাচ্ছি .....
হয়তো ফিরবো না আর
<><><><><><><><><><><><><><><>
***কখনোই সুখী হবে না***
হারানো ভালবাসা -
আজো আমার অনুভূতিতে মিশে আছে।
আজও শিহরন জাগায় মনে।
হারিয়ে যাওয়া পথের বাঁকে,
যেন নতুন পথের সন্ধান মেলে যায়।
পরাজিত আমি যেন,
নতুন আলোর দেখা পাই।
তোমাকে পাবো না জেনেও,
কেন এত স্বপ্ন ?
কেন এই বেঁছে থাকা ?
আমার ভালবাসা এখনও তোমাকে
ভালবাসে বলে।
<><><><><><><><><><><><><><><><>
***সেদিন আমাকে পাবে না***
তাকিয়ে আমি তোমাকেই ভাবতাম !
তারাদের কেন ভাবিনি,
তোমাকেই কেন ভেবেছি ??
তবু তেমনি আছে সবকিছু,
............................
তারারা আছে, বিষণ্ণ রাত আছে,
হঠাৎ কালো হওয়া আকাশ আছে,
তুমিহীন আমিও আছি,
অদৃশ্য তুমি আরো কাছে এসেছ আমার,
হাত বাড়ালেই চলে যাও দূরে!!
অদৃশ্য তোমাকে কি ছোয়া যায়?
***আমাকে ছেড়ে চলে গেছো***
আমার জীবনের সবচেয়ে বড় সত্য
হচ্ছে তুমি আমাকে ছেড়ে চলে গেছো
ভুলে গেছো,কখনো মনে করোনা আমায়
আর সবচেয়ে বড়মিথ্যে টুকু হলো
”আমি তোমাকে ভুলে গেছি
ভুলে গিয়ে সুখে আছি “
কে তুমি?
কেনো এতদিন পরে?
পেছনে ফিরে দেখো তুমি
অপ্রত্যাশিত অতিথি
চোখ ফেরালে বলো কেনো
ভয় পেয়েছো কি, নাকি অরতি?
জানি প্রতিটা স্বপ্নে তুমি দেখেছো
আমায়
নিরন্তর ছিলে আমারই ছায়ায়
তবে চোখ মেলাতে কি বিরোধ
ভুল করে একটাবার প্রাচীরটা
ভেঙ্গে দেখো
জমে আছে কত কথা ভুল করে বলে
দিও
জন্মান্তর যদি মিথ্যে হয়, এই হবে
শেষ দেখা
ভালোবাসি কেনো যে তোমায়
হবেনা আর কখনও বোঝা
আমি তোমার মধ্য রাতে—ডুকরে
কাঁদার কারণ,
আমি তোমার 'সেই কথা' যা—
কাউকে বলা বারণ!
আমি তোমার ভাগ্য রেখা—আমিই
সেটার গণক,
আমি তোমার প্রতি ফোঁটা—অশ্রু
জলের জনক!

বুধবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৭

অামাদের সবার প্রিয় রুবেল ভাই

অামার জীবনের কিছু পরিচিতি ব্যাক্ষা করলাম
  অামার সকল ছোট ভাই, বড় ভাই, ছোট অাপু, বড় অাপু এবং সকল বন্দুরা
২০১৩ সাল
অামি ছিলাম সকলের পরিচিত ফেইসবুক হ্যাকার এবং হ্যাকিং ওয়েব সাইট ডিজাইনার
অনেক অনেক সেলিব্রিটিদের একান্ট এবং সকল  কিছু হ্যাক করে ছিলাম
এবং দেশের অনেক জায়গায় হ্যাকিং করে ছিলাম
২০১৪ সাল
ওয়েব ডেভেলপ নিয়ে কাজ কাম শুরু হয় এবং সকল প্রকার কাজে নিজেকে গড়ে তুলি।

২০১৫ সাল
ওয়েবসাইট ডিজাইন  এবং ডুমেইন হোস্টিং  অারো ইত্যাদি কাজ সমুহ্
২০১৬ সাল
সফ্টওয়ার  তৈরী এবং ডেভেলপ করা শুরু করি
এবং অনেক সফ্টওয়ার  তৈরী করেছি যেটা অনেকের উপকার এবং অপকার করতো
২০১৭ সাল
নতুন ডিজাইন  এবং কামরুল  ভাইয়ের ব্লগ স্পট দ্বারা  নির্মিত ওয়েব ডুমেইন  কে সফ্টওয়ার  এ ডেভিলস করে এবং অামার নিজস্ব প্রতিষ্ঠান Appsgyser  Software limited  দ্বারা নির্মিত এই সফ্টওয়ার  টা সকলের জন্য তৈরী করলাম।
অামি কিন্তু একজনের পাগল প্রেমিক "শিমু পাগলা"
 তাই সবকিছু তে শিমু নামটি থাকে, থাকবেই অাজীবন ।
"শিমু পাগল " এই সফ্টওয়ার  টি সবার ফোনে থাকার দরকার নেই অন্তত একজনের ফোনে থাকলেই অামি Success
অামার পরিশ্রম সফল হবে

সবাই ভালো থাকবেন
সবার প্রিয়  সফ্টওয়ার  এবং শিমুর পাগল প্রেমিক
মো: জামাল উদ্দিন (রুবেল)
প্রতিষ্ঠান : Appsgyser  Software limited
অাগ্রাবাদ , চট্টগ্রাম
অামার অফিসিয়াল  ওয়েব :
www.lakerubel.com
E-mail  :
rubelboss@gmail.com
facebook  E-mail :
rubelboss612@gmail.com
Fb name  :
MD Rubel
(সবাই দোয়া করিবেন অামার জন্য)  অামি খুব গরীব
বিদায় নিতে চাও?
হারিয়ে যেতে চাও?
তবে যাও, আমি বাধা দিব না
তোমাকে ধরে রাখব সে শক্তি নেই।
ভাল বেসেছিলাম এই সত্যিই হবে,
আমার জীবনের বড় স্মৃতি।
ভালবাসি ভালবাসি একথাটি যে,
হৃদয় বিদারক এক মর্মান্তিক সত্যিই।
এ স্মৃতিকে বাস্তবতায় এনে
তোমাকে ভালবাসার জীবনে।
নয়নের সম্মুখে তুমি নাই
হৃদয়ে নিয়েছ ঠাঁয়।
তোমাকে ভোলার সাধ্য?
সে যে আমার নিদারুন অক্ষমতা
তোমাকে ভালবাসার অভিলাষ!
সে যে আমার জনম থেকে জন্মান্তরের।
তোমাকে হারিয়ে ফেলা!
সে যে আমার স্বপ্নের অতীত।
জীবন্ত স্মৃতির অগ্নি শপথ,
বুকে নিয়ে ভালবেসেছিলাম তোমাকে,
তাই সহ¯্র পদাঘাত কে পদদলিত করে
আমরা হব সত্যের বন্ধনে একাকার।
এ বন্ধন নয় ক্ষনিকের, নয় কভু অতীতের,
এ বন্ধন হবে সহ¯্র প্রেমের, অনাদিকালের।
তোমার উপর আমার নেই কোন রাগ,
নেই কোন অভিমান, নেই কোন
অভিশাপ !
ভালোবাসা মানে শুধু কাছে পাওয়া
নয় !
নয় সারাজীবন একের অপর হয়ে
থাকা !
ভালোবাসা মানে ভালোবাসা
মানুষটির ভালো চাওয়া ।
তাই তোমাকে হারিয়ে ও তোমার
ভালই চেয়েছি ,
আগের থেকে বেশি ভালোবেসেছি !
ভেবো না তোমায় ভুলে গেছি ,
ভেবোনা আমি স্বার্থপর হয়ে পরেছি

আমি তোমাকে অনেক ভালোবেসেছি
ভালোবাসি আর সারা জীবন
ভালোবেসে যাবো।
তুমি যত দূরে চলে যেতে চাও যেতে
পারো !
আমি আর তোমাকে বাধা দিবো না ,
তুমি যেখানে গিয়ে সুখ খুজে পাও
সেখানে চলে যাও !
ভেবোনা তোমার রঙ্গিল জীবনে
কালো ছায়া হয়ে আসবো,
আর তোমাকে আগের মত করে
বিরক্ত করবো অভিমান ভেঙ্গে
ফ্রিরে আসার জন্য ! এই সব কিছুই
আর করবো না !
তবে তুমি আজো আছো আমার
হৃদয়ে - থাকবে এমন করে সারাটি
জীবন !
নিজেকে ভুলে যেতে পারি কিন্তু
তোমাকে না প্রতিটা মুহূর্ত তোমার
কথা মনে পরলে চোখের অশ্রু
থামাতে পারি না !
যদি পারো আমাকে আরও কাঁদিয়ে
যাও তবুও তুমি সুখে থাকো ,
এই জীবনে না হয় তোমার সুখের
জন্য একটু কষ্ট করে যাবো ...
একক জীবন গতিপথ অবিরাম,
গতির সীমা সে খুঁজে না-
বোঝেও না স্রোতের ধারা,
কোন পথে ছুটছে সে অবিরাম।
তপ্ত মরুতে কিংবা হিমালয়ে,
রোদ্রে পুড়ে কিংবা নীল জোসনায়-
জীবন একক এখানে অন্তসীমায়,
অবশেষে শুধুই কৌতুহল রেখে যায়।
পথের পরে নদীর ধারে-
কখনও সে,
সমুদ্র জলে কিংবা অসীম আকাশে-
ছুটন্ত-দুরন্ত সে কোন ধারায়?
শুধু প্রশ্ন রেখে যায়।
মৃতিকায় হয়েছে প্রভাত,
মৃতিকায় হবে সন্ধ্যা সাঙ্গ।
জীবনের সাথে জীবন পথে-
শুধু থাকবে পড়ে যত কর্ম পরিচয়।
৯৫ ভাগ ছেলেরাই একটা মেয়ে মন প্রাণ
দিয়ে ভালোবাসে কিন্তু তাকে পাইনা।
সারা জীবন গোপনে মেয়েটির স্মৃতি
নিয়ে বেচে থাকে। আর ৯০ ভাগ মেয়েরা
মনে মনে কাউকে ভালবাসে অনেকে
প্রেম ও করে, এবং পরে ভাল আয় করে
এমন ছেলেকে পরিবারের ইচ্ছায় ও
নিজের ভবিষ্যৎ এর কথা ভেবে বিয়ে
করে আর অতীতের সব কিছু ভুলে যায়, এমন
কি যাকে ভালবাসতো, স্বপ্ন দেখতো
তাকেও ভুলে যায়। আার, এটায় বাস্তব.
এটা মেয়েদের আবেগের ভালোবাসা ।
তুমি তো একটি বারও
আমার কথা ভাবো না,
কি ভাবে বেচেঁ আছি আমি
কি ভাবে আমার দিন কাটে রাত কাটে
তুমি তার কোনই
খবর রাখো না,
যায় দিন যায় চলে যায়,
কথা থাকে
স্মৃতির আগুন জ্বলে এ বুকে
স্মৃতিরা আমার পিছু ছাড়ে না
তোমার মুখখানি এ চোখ থেকে
এ মন থেকে কখনওই সরে না,
সাত আসমান ভাঙ্গা পড়ে
মাথার উপর হঠাৎ করে
যখুনি ভাবি তোমায় আমি পাবো না।
তুমি আমায় ভালবাস..আর নাই বাস
আমি তোমায়..ভাল বেসে যাব
কসম আমার ভালবাসার..ভুলবোনা
তোমায় এ জীবণে
তবুও জানি আমি..তুমি ভুলে গেছ আমাকে
মনে কি পরে তোমার..হারানো দিনগুলি
মনে কি পরে..কি হাড়িয়েছ
তুমিতো কথা রাখোনি..রখোনি আমায়
মনে
তবুও কেন জানি..মনে পরে তোমকে
ভুলে যেতে চাই..কেন যে পারিনা
মনে পরে তোমায়..ভুলতে পারিনা
দুচোখের জল..বেদনার মোহনা
তবুও ছিল সব..মিথ্যা সান্তনা।।
আমি যখন কাঁদছিলাম
তুই কি তা বুঝতে পেরেছিলি?মনে হয় না!
কারন তুই তো কখনোই আমাকে বুঝতে চাস
নি
শুধু চেয়েছিস- আমি যেন তোকে বুঝি !
তোকে বুঝেই তো কেঁদেছিলাম
তুই কি টের পেয়েছিলি?
পাস নাই?তাই না?
কারন তোর অনুভূতিগুলি তো আমার মত
তীক্ষ্ণ ছিলো না
যে তা সব কিছুই টের পাবে?
জানি তুই বুঝবি না কোনদিন
জানতেও চাইবি না-
থাক অজানাই সব কিছু তোর কাছে!
তুই তো এটাও বুঝিস নি
আমি তোকে কতটা ভালবেসেছিলাম
কতটা চেয়েছিলাম………!
সব কিছু ভুলে তুই আমায় কাঁদিয়ে চলে
গিয়েছিলি
বলেছিস- বাস্তবতা – সেই কারন!
জানি না অন্য কেউ সেই কারন ছিল কি
না?
যদি তুই এতেই ভাল থাকিস- থাক!
এভাবেই যদি তোর সুখ উপচে পড়ে
তুই সেই সুখের মাঝেই থাক!
আমিও চাই তুই ভাল থাক
কিন্তু আমাকে দেখে হাসিস না
আমার কষ্টে মজা নিস না!
খুব জানতে ইচ্ছে করে-
তুই কি এখন অন্য কারো ঘুম ভাঙ্গাস?
“ঘুমো এখন পাগলা “বলে কি অন্য কাউকে
ঘুম পাড়িয়ে দিস?
অন্য কেউ কি এখন তোকে তার সেবা
করতে বলে?
যেভাবে জ্বর হলে আমি বলতাম?
অন্য কারো অভিমান ভাঙ্গাতে
তুই এখনো কান ধরিস ?
কারো পা টিপে দিয়ে কি বদলা নিস
না কি পয়সা নিস…?
উল্টাপাল্টা প্রশ্নগুলা মাথায় ঘুরতেই
থাকে!
জানি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে তুই
আসবি না!
হয়ত একদিন এমনিতেই প্রশ্নগুলোর উত্তর
সামনে এসে যাবে!
আর আমি আবার কেঁদে ঊঠবো —!
কি কারনে কাঁদবো – জানি সেটা
সেদিনও তুই বুঝবি না!
বৃষ্টি ঝরলে
মনে পরে তোমার কথা
কাউ কে বুঝাতে পারি না
দূরত্ব বারিয়ে
চলে গেলে বহু দূরে!
কাছে ছিলাম কখন বুঝিনি?
আমার স্বপ্ন আজ
এলোমেলো বাতাসে ডানা মেলে
আমার এ মন খুজে তোমায়
তুমিতো তা জানলে না?
বুঝিলেনা আমায়
চলে গেছ তাই বহুদুরে...
একা আমি রয়ে গেলাম একা
ভালবেসে তোমায় পাইনি।
আমার স্বপ্ন আজ
এলোমেলো বাতাসে ডানা মেলে
আমার এ মন খুজে তোমায়।
আজ অনেকদিন পরে তোমায় লেখছি।আজ
ও কি তুমি অভিমান করে বসে আছো!
কিসের এতো জেদ তোমার।তোমার এই
জেদের কারনে আজ আমি একা।খুব একা।।
সেইদিনটার কথা মনে আছে তোমার।তুমি
তো সবই ভুলে যাও।একবার তোমাকে
রংয়ের পানি তে ভিজিয়ে দিয়েছিলাম।
তুমি অবুঝের মতো ঝগড়া শুরু করেছিলে।।
সবার সামনে কেনো তুমি আমায় ভিজিয়ে
দিলে না!
কেন?
এটা কি আমার অন্যায় ছিলো!! হয়তো,তবুও
আমি তোমাকে সরি বলেছিলাম,মনে
পড়ে??আর তুমি?
এরপর থেকে আমি আর তোমার আশপাশে
খুব একটা যেতাম না।একদিন তুমি নিজেই
আসলে আমার কাছে।মনে হলো আকাশ
ভেঙ্গে ব্ষ্টির ফোটা পড়ছে।ভিজিয়ে
দিচ্ছে দুজন কে। সে আমাকে
বললোঃআমাকে ঘুড়ি উড়ানো শিখাবে।
আমি আমাকে তার ঘুড়িতে উড়িয়ে
দিলাম।মাঝে মাঝে তোমার চুল গুলো
বাতাসে উড়ে আমার কাধের কার্নিশে
এসে লাগতো।আর আমি হারিয়ে যেতাম
সাদা মেঘের ফাকেঁ।
একদিন তুমি আমার উড়ানো ঘুড়ি টা
নামিয়ে ফেললে।মনের অজান্তেই।আর
আমি আমার ঘুড়ি টার লাটাই আর সুতা যে
তোমার হাতে তুলে দিয়েছি অনেক
আগেই।।
ঘুড়ি টা আজ ও আকাশে উড়ছে।সুতাবিহীন
ঘুড়ি টা আজ ও তোমায় অপেক্ষায় আছে,
পারলে ফিরে এসো...!!
I'm Waiting for You !!
I always love U.
ভোরের সূর্য দেখে জন্ম আমার
গোধূলি লগ্নে মৃত্য আমার..
কান পেতে কষ্ট শুনতে না পেলে
এ বুক চিরে দেখো।
সূখের আড়ালে লুকিয়ে রয়
অযাচিত দুঃখ নিয়ে কিসের বিস্ময়..
মনের অনূভুতি জানতে যদি চাও
এ বুক চিরে দেখো।
স্বপ্নে হারানো সূখ স্বপ্নতেই রয়ে যায়
ক্ষণিকের আনন্দে জীবনটা জড়িয়ে যায়।
বিদ্রোহী প্রেম পথে হারিয়ে যায়
ক্রান্তিহীন জীবনে শূণ্যতায়।
নিশ্চুপ বাধা ঢেকে দেয় দৃষ্টি
সন্ধানী মন পথ খুজে নেয়..
স্বপ্নে হারানো সূখ স্বপ্নতেই রয়ে যায়
ক্ষণিকের আনন্দে জীবনটা জড়িয়ে যায়।
জীবন কখনো কারো জন্য থেমে থাকেনা
কিন্তু কখনো কখনো চলার পথে মনটা
থমকে দাঁড়ায়
প্রিয় মানুষটির জন্য___
হয়তো সে তা বুঝতেও পারেনা,,
কখনো কখনো মনে হয়.....
নিজেকে অনেক দূরে সরায়ে রাখতে,
সবার থেকে অনেক___ দূরে চলে যেতে......
কিন্তু আবেগী ভাবনাগুলো বাঁধা হয়ে
দাঁড়ায়
যে চলে গেছে যাক না.
কি হবে তার পথ পানে তাকিয়ে নিজের
চোখে অশ্রু ঝড়ায়ে,
তার পৃথিবী তো তার মত করেই সাজানো
স্বর্গ সুখের সবটুকু আনন্দ নিয়ে
তবে আমি কেন পথ আগলে দাঁড়াব,,
মিথ্যে মরিচিকা হয়ে তার স্বপ্নে বাঁধা
হয়ে
সে যদি ভাল থাকে সেটাই আমার পরম
পাওয়া,,
আমি তো শুধু তারই সুখ কামনা করি
নিজের সব দুঃখ -কস্ট, আনন্দ, বেদনা
বালুচরে চাঁপা দিয়ে!
ওরে আমার পাগল মন।
চিন্তা ভাবনা কইরা তুমি দিও তোমার
মন।
আপন আপন করিস যারে।
সে তো আপন নয়।
ওরে আমার পাগল মন।
ওরে আমার…..
এদিক ওদিক চাইলে তুই দেখবি কত জন।
ঘর হারাইয়া পথ চইলা দেখবি এ ভুবন।
আসল মনো পাইতে হইলে সাধন প্রয়োজন।
ওরে আমার পাগল মন।
ওরে আমার…..
ভবেরি এ মায়াজালে মন পুড়াইয়া হায়।
সোনা হইলে পরে তারে সবাই পাইতে
চায়।
এক জীবনের জগৎটারে জীবন দিয়ে
ভালোবেসে।
আসল মনো পাইবি তুই ওই জগতে হায়।
ওরে আমার পাগল মন।
ওরে আমার…..
এমন কোনো স্বপ্ন কি কেউ দেখেছ যা
বাস্তব হবে হবে করে আর হলোনা । এমন
কোনো স্বপ্ন কি কেউ দেখেছ যা
দেখতে দেখতে ভেঙ্গে গেল । এমন
কোনো স্বপ্ন কি কেউ দেখেছ যা
বাস্তব হবেনা জেনেও আবার দেখার
ইচ্ছে করে ।
কিন্তু আমার এই মনটা দেখে ছিলো
....তা অপূর্ন রয়েগেলো...
তোমার ঐ মনটাকে একটা ধূলোমাখা পথ
করে দাও আমি পথিক হব, ভালবাসার
কিছু পদধূলি তোমাকে সারাবেলা
শুনিয়ে যাব, আমি পথিক হব। সকালের
সোনা সোনা রোদ সেই পথের ধূলোয়
এসে ছড়িয়ে যাবে ।। আমার দুচোখে
বোনা বিবাগী স্বপ্ন…
সত্যি ভুল আমারই যে আমি তোমাকে
পাগলের মতো ভালোবেসেছি। অপরাধ
আমিই করেছি কারণ আমি তোমাকে
অন্ধের মতো বিশ্বাস করেছি। আর তাই
এটুকু তো আমার প্রাপ্য ছিল। তুমি ঠিকই
করেছো। আমাকে আমার যোগ্য উপহার
দিয়ে। 
ভালবাসা কি খেলনা?? ইচ্ছা হল
খেললাম, ইচ্ছা হল ভেঙে দিলাম??
অনেকেই বলতে শুনি ওর সাথে ব্রেক-আপ
করে ফেলব... ওর সাথে রিলেশন রাখবো
না...আজ যদি এটা ভাবেন তাহলে সেদিন
রিলেশন কেন করেছিলেন?? কেন এত দিন
ধরে সেটা বয়ে এনেছেন...?? আজ বলেন
আমার এই সমস্যা, ওই সমস্যা...
এই কারনে রিলেশন রাখবো না...
তাহলে সেদিন কেন ভাবেন নাই??একটা
মানুষকে হাসানো অনেক কঠিন কিন্তু
তাকে কাঁদানো অনেক সহজ...অনেকেই
বলতে শুনি ওর সাথে ব্রেক-আপ করে
ফেলব... ওর সাথে রিলেশন রাখবো
না...আজ যদি এটা ভাবেন তাহলে সেদিন
রিলেশন কেন করেছিলেন?? কেন এত দিন
ধরে সেটা বয়ে এনেছেন...?? আজ বলেন
আমার এই সমস্যা, ওই সমস্যা... এই কারনে
রিলেশন রাখবো না...তাহলে সেদিন কেন
ভাবেন নাই??একটা মানুষকে হাসানো
অনেক কঠিন কিন্তু তাকে কাঁদানো
অনেক সহজ...বিশ্বাস একটা কাগজের মত...
একবার ভাজ করলে তার পর আগের মত
করার যতই চেষ্টা করেন কখনোই আগের মত
হবে না... এক এক জন স্বার্থপরের মত বলে
বসেন আমি সরে গেলে ওর জীবন সুন্দর
হবে... আসলে কি তাই??ওই ছেলেটা বা
মেয়েটা কি আপনাকে ভুলতে পারবে??
তার সাথে আপনার সম্পর্কের আগের
সময়ে তাকে ফিরিয়ে দিতে পারবেন??
ভালবাসায় কোন রিপ্লেসমেন্ট হয় না...
আমার ফ্রেন্ড লিস্টের এক মেয়ে
বলতেছে ভাইয়া আমি ওর সাথে ব্রেক-আপ
করে ফেলব?? জিজ্ঞাসা করলাম কেন??
ওর প্রতি আমার ফিলিংস আসে না...ওর
আমাকে আগের মত সময় দেয় না... অবাক
লাগলো... কেমন ভালবাসা??২ দিনে
ফিলিংস চলে যায়?? সময় দিতে পারে
না তার কারণ তার জানার দরকার
নেই...সময় দিতে পারে না এটাই তার
কাছে ফ্যাক্ট... Don't Blame People For
Disappointing You. Blame Yourself For
Expecting Too Much From Them...
মেয়েদের একটা জিনিস অবাক লাগে
সেটা হলতার সবসময় চায় তার থেকে ৫/৬
বছরের বড় একটা ছেলেরসাথে প্রেম
করবে... অথচ তার same age এর একটা
ছেলে তাকে প্রচণ্ড ভালবাসলেও তার
খেয়াল হয় না... ওই বয়সে বড় ছেলেই যেন
তার জন্য... হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলে
সুখী হওয়া যায় না... ক্লাস ১০ এ পরে
মাস্টার্স এ পড়া ছেলের সাথে প্রেম
করলে ওই মেয়ে ছ্যাকা খাবে না তো কে
খাবে?? গতকাল এক ছোট ভাই বলতেছে
ভাই একটা ঝামেলা করে ফেলছি... কি
ঝামেলা?? ভাই গার্ল ফ্রেন্ড তো
প্রেগন্যান্ট হয়ে গেছে... অবাক হয়ে
গেলাম... ওরা জাস্ট ক্লাস ১০ এ পড়ে...
এটা ভালবাসার কোন রূপ?? আমিও তো
একজনকে ভালবাসি...৫ বছর হতে চলেছে...
কই আজ পর্যন্ত তো তাকে আমি স্পর্শ ও
করলাম না... বছরে ২/১ বার দেখা
হয়...কতক্ষন জানেন?? ৩০-৪০ সেকেন্ড এর
জন্য... মাসে ৪/৫ বার কথা হয়... কতক্ষন
জানেন??২-৩ মিনিট ভালবাসা কি মরে
গেছে?? না ফিলিংস চলে গেছে... When
It Is Hard To Hide Your Tears Then Never
Mind. Start Cutting An Onion, Let The
Heart Cry. You Just Blame The
Onion...মানুষ ভুল করবে এটাই স্বাভাবিক...
তাই বলে একজন ভুল কিছু করেছে বলে
তাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে?? ভুল গুলো
কি শুধরে দেয়া যায় না?? একটা কথাই
বলবো কাউকে ভালবাসলে বাসার মতই
বাসেন... চিরদিন যদি ভালবাসতে পারেন
তাহলে ভালবাসবেন, তা না হলে
ভালবাসার দরকার নেই...ভালবাসা আয়না
না, একটা ভেঙে গেল আরেকটা কিনে
নিলাম..@@@ যদি কেউ আপনাকে অন্ধের
মত বিশ্বাস করে তাহলে আপনি তার
বিশ্বাসের মূল্য দিতে চেষ্টা করুন । কিন্তূ
ভুল করেও তার অন্ধত্বের পরীক্ষা নিতে
যাবেন না,কারন একটা সম্পর্ক টিকে
থাকে শুধু মাত্র অন্ধ বিশ্বাসের উপর ।আর
আপনার সেই পরীক্ষা হয়ত এই বিশ্বাস টুকু
ভেঙ্গে দিবে.....!!!
আজ আমি সমস্ত বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে
ভাসমান আকাশে উড়ে চলেছি একা,
সকালের শিশির ভেজা ফোঁটা ফোঁটা
কণা
আমায় আর আগের মতো অাকৃষ্ট করেনা।।
আমি অবাক হয়ে তোমায় দূর হতে দেখি
এই হাসি আমাকে হারিয়ে নিয়ে যায়
দূরে,
সমুদ্রের অতল স্বপ্নডানার গভীর তলদেশে
আমার সব অস্তিত্ব আমি অজান্তে
হারিয়ে ফেলি।।
আমাকে তুমি প্রতিদিন চুরমার করে ভাঙ্গ
আবার তোমার মনের মতো করে গড়ে
তুলো,
কতদিন চলবে তোমার এই নিষ্ঠুর খেলা
কতটা কঠিন হলে তুমি তা পার? এটাই
ভাবি।।
আমাকে তুমি সাত রং দিয়ে সাজিয়ে
তুলো
প্রিয়, আমার কি আছে এত রং ধারণ করার
ক্ষমতা?
আমি যে শুধু তোমার রংঙে হারিয়ে যেতে
চাই,
তোমার ই মাঝে হারাতে চাই জীবন ভর।।
আমি অধীর প্রতিক্ষায় থাকি কখন এসে
তুমি
আমার কোমল হাতটা ধরে ভালবেসে
বলবে,
চল, এবার সব অভিমান ভুলে ঘরে ফিরে চল
স্বপ্ন কি শুধু ই স্মৃতি, নাকি এক মায়াবী
ছোঁয়া??
কি লিখবো আর কি লিখতে চাচ্ছিলাম
ঠিক জানিনা
ভালবাসি কিনা জানিনা বা বাসতাম
কিনা তাও জানিনা?
আমি আমার নিরাপত্তার জন্যে তোমার
হাত ধরিনি –
তুমি কি ভাবো আমি হারিয়ে যাব অনেক
দূরে ?
নাকি ভাবো চোখে দেখতে পাইনা তাই
হাতটা ধরি,
আসলে তা নয়, তোমার হাতে হাত রাখি
ভালবাসি বলে।
অনেক সময় এক পা বাড়িয়ে মনে হয় এ
আমার ভুল।।
লুকিয়ে লুকিয়ে দেখি আকাশের গোল
চাঁদটাকে
চারদিকে গভীর অন্ধকার কি আশ্চর্য সুন্দর
রাত!
অনেক দিন পর যখন তোমার পাশে
নিঃশব্দে হাঁটছিলাম
মনের ভেতর থেকে কে যেন বলছিল একটু
ছুঁয়ে দেখ
আসলে তোমার আমার অবস্থান অনেকটা
ভিন্নতর
হয়তো আমাদের কে দূরে সরে থাকতে হবে
চিরকাল।।
কিন্তু মনের সাথে মনের যে গভীর টান
হৃদয়ে
সে অসীম সম্পর্ক তা কি কেউ কখনও
বেঁধে রাখতে পারবে
অনেক সময় ভাবি,নাই বা হলো হৃদয়ের
কাছে আসা
নাই বা হলো আমাদের ভালবাসা, তাতে
ক্ষতি কি?
থাকনা শুধু দুটি হৃদয়ের আবেগ টুকু ক্ষতি
কি,?
জানো মাঝে মাঝে রাতের খোলা
আকাশটা দেখি
বড় ইচ্ছে করে জোর করে তারে কাছে
টানি।।
অনেক দিন পর মনে হল তুমি পাশে আছো
নিরবে
আমার মুখের উপর শুকনো পাতা ঝরে পড়ে
টুপ করে,
হয়তো আমার চলার পথে অনেকেই এসেছে
বা আসবে
তার ভেতর কারও কথা মনে থাকে অনেক
গভীর ভাবে,
যাকে শত চেষ্টা করেও ভুলা যায় না,
ভুলতে পারিনা
যদি তাকে ভুলে যাই হয়তো আমি আমাকে
ই ভুলে যাব।
তোমার কথা জানিনা জানতেও চাই না
শুধু জানি
দিনের আলো কি পারে জ্যোৎস্নার
আলোর সাথে,
দূর আকাশে পাল্লা দিয়ে আলো ছড়াতে
তোমার মতো
চারপাশে কত জোনাকি জ্বলে আর নিভে,
দূরে যায়,
দ্রুত পায়ে নিজেকে সামলে আমি এগিয়ে
চলি চুপিসারে
একি, এতো অন্ধকার চারপাশে হঠাৎ কেন
নেমে এল?
অনেক সময় ভাবি মানুষ কেন অন্ধকার এত
ভয় পায়
দিনের নির্জনতা থেকে তো অনেক
ভালো রাতের অাধাঁর,
কোলাহল মুখরিত জীবন হতে নিজেকে
মুক্ত করা
কিছুটা সময়ের জন্যে হলেও মিশে
একাকার হয়ে ওঠা ।।
অদৃশ্য ভালবাসা কি খুঁজে পাওয়া যায়, এ
শুধু অনুভব মাত্র।।
অনেক সময় নিজেকে বড় বেশি আড়াল
করে রাখি
জানি নিজেকে আড়াল করে ভালো
থাকা যায়না , তারপরও
ভালো থাকার চেষ্টা করি মাত্র, একবার
ভাব কি, কে আমি?
পাই বা না পাই, শুধু বলবো ভালবাসি —
ভালবাসি —
সারা জীবন নিরবে ভালবেসে যাব তুমি
চাও বা না চাও
দূর থেকে আমার অনুভবে একটু ছুঁয়ে
দেখবো ক্ষতি কি?
সুখি মানুষদের রাত গুলো খুব ছোট
চোখ বন্ধ করার সাথে সাথে ভোর হয়ে
যায়
কিন্তু অসুখী মানুষদের রাত অনেক দীর্ঘ
হয় !
হঠাৎ এসেছিলে চোখের আলোতে.....
হারিয়ে ফেলেছি এক ঝলকে.....
তবুও তুমি ছিলে চোখের কোণে.....
আগলে রেখেছি বড় যতনে.....
ভালোবেসেছি তোমাকে প্রথম.....
চোখের আলোতে এসেছ যখন.....
ছিলে হৃদয় জুড়ে প্রতিক্ষণে.....
ভালবাসা তো হয়না মনের বিপরীতে.....।
এটাই কি প্রণয়ের অনুভূতি.....??
তাই কতটা পথ খুঁজে ফিরে এসেছি.....।
হঠাৎ তোমার ছায়ায় আহ্বান.....
তাই ভুলে গেছি যা পিছুটান.....
ভালোবেসেছি তোমাকে প্রথম.....
চোখের আলোতে এসেছ যখন.....
ছিলে হৃদয় জুড়ে প্রতিক্ষণে.....
ভালবাসা তো হয়না মনের বিপরীতে.....।
মাঝে মাঝে তোমাকে বুঝিনা কেন.....?
তোমায় ঘিরে যে কত বেদনা.....
এসো না তুমি আঁধার ভুলে আলোতে.....
জড়িয়ে নিবো মায়ার চাদরে.....
ভালোবেসেছি তোমাকে প্রথম.....
চোখের আলোতে এসেছ যখন.....
ছিলে হৃদয় জুড়ে প্রতিক্ষণে.....।
ভালবাসা তো হয়না মনের বিপরীতে!
বসন্ত ভরা মাসে
তুমি ছিলে পাশে,
মনটা আমার কেমন কেমন
তোমারি পরশে।
বলেছিলে তুমি কানে কানে
চেয়ে দেখো ঐ আকাশপানে,
সূর্য যেমন ধরণীটাকে
আধার হতে মুক্তির গানে,
তেমনি করে বাসবে ভালো
রাখবে আমায় মনে।
বলেছিলে আরও গানে গানে
থাকবে তুমি আমার টানে,
রাখবে আমায় ভালোবেসে
মায়াভরা ঐ দুনয়নে।
কিন্তু এসব সবই ছিল মিথ্যে,
রাখনি তুমি ভালোবেসে রাখনি তোমার
চিত্তে।
তবে কেনো ঐদিন করেছিলে আমার
সাথে ছল,
দুচোখ দিয়ে পড়ার মতোও নেইতো এখন
জল।
তুমি না হয় বাঁচতে পারবে আমায় ছাড়া
ভালো,
আমি কেমনে বাঁচবো বলো তুমিই যে
আশার আলো।
তুমি না হয় ভালোই থেকো ভালো থেকো
খুব,
আলোহীন আঁধারের সাথে দিব আমি ডুব।
হারিয়ে যাবো ধরণীর বুকে পাবেনা খুঁজে
আর,
হয়তো একদিন খুঁজবে আমায় খুঁজবে বার
বার।
তোমার ডাক হয়তো সেদিন শুনতে পারবো-
শুনতে পারবো আমি ঠিকই,
কিন্তু বড্ড দেরি করে ফেলেছো আর যে
আমি ফিরতে পারবো না তুমি ডাকো
আমায় যতই।।
একে অপরের হাতে হাত রাখা ,
নাকি দূর থেকে তার চোখে চোখ রাখা ?
ভালবাসা মানে কি ?
একই পায়ের ছন্দে পাশাপাশি এগিয়ে
চলা .
নাকি , অফুরন্ত না বলা কথা গুলো বলে
চলা ?
ভালবাসা মানে কি ?
গভীর সুমুদ্রে মিশে যাওয়া আকাশ কে
দেখা ,
নাকি , একেঅপরের চোখে নিহিত
ভালবাসা কে দেখা ?
ভালবাসা মানে কি ?
লিখতে পড়তে শুধু তার ই কথা মনে করা .
নাকি , বইয়ের পাতায় শুধু তার ছবি ভেসে
উঠছে মনে করা ?
ভালবাসা মানে কি ?
সমস্ত কাজকে ভুলে যাওয়া ,
নাকি , প্রতিটা মুহুর্তে শুধু তাকেই মনের
মাঝে খুঁজে পাওয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
সময়ের মুল্য দেওয়া .
নাকি , তাকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে
মূল্যবান সময় কে নষ্ট হতে দেয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
নিজের সমস্ত ইচ্ছা কে দমিয়ে দেওয়া .
নাকি , তার সমস্ত ইচ্ছা কে গুরত্ব
দেওয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
মিথ্যা কথার খনি আগলা করা ,
নাকি , মিথ্থা কথা কে রং চড়িয়ে সত্যি
করা ?
ভালবাসা মানে কি ?
অন্ধকার রাস্তা ধরে পাসাপাসি হেটে
চলা ,
নাকি , যা পাওয়া হয়নি এখনো ,তার জন্য
প্রতিক্ষা করে চলা ?
ভালবাসা মানে কি ?
রঙিন প্রজাপ্রতি কে ইচ্ছামত কাছে
পাওয়া .
নাকি , অধরা অন্য কারোর দিকে বারে
বারে ছুটে যাওয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
মনের কোনো অজানা তৃষ্ণাকে মেটানো ,
নাকি , দুটি ঠোটের স্পর্শে তৃষ্ণা কে
মেটানো ?
ভালবাসা মানে কি ?
কল্পনার আনন্দে ভেসে থাকা ,
নাকি , শরীরের স্পর্স আনন্দে মেতে
থাকা ?
ভালবাসা মানে কি ?
দুটি শরীর এক হওয়ার টান ,
নাকি , প্রেম নিছক ই মনের দুরন্ত টান ?
ভালবাসা মানে কি ?
পৃথিবীর কিছু অদেখাকে দেখার আসা ,
নাকি , শুধু ই মনের ও চোখের নেশা??
অপেক্ষার প্রহর
দিন শেষে গোধূলির শেষ আবীরে ঢেকে
যায় পৃথিবী
সন্ধ্যার আঁধার, বিদঘুটে অন্ধকার যখন
চারপাশ
ক্লান্ত আমি, বিষণ্ণ ভরা মন, আমার গগন,
আজও ফিরে এলেনা সেই তুমি
তুমিহীন আর কত একাকী রাত জাগবো
আমি ।
একা একা রাত জাগা কত কষ্টের জানো
কি তুমি ?
কি করে জানবে বল তুমি !
ফেরারী স্মৃতি বুকে একা একা রাত
জেগেছ কখনো?
তুমিবিহীন বিনিদ্র রজনী জেগে জেগে
আমি জেনেছি
নিঃসঙ্গতা কি !
তুমিহীন কষ্টের নীল চাদরে মোড়ানো
আজ আমার পৃথিবী ।
বিরহ কি? কতটা আঘাত পেলে মানুষ হয়ে
যায়
থমকে যাওয়া বাকরুদ্ধ মূর্তি, জানো কি
তুমি?
কি করে জানবে বল তুমি !
ব্যবচ্ছেদ বিরহের অনলে নিশি জেগে-
তারার মিছিলে কাউকে খুঁজেছ কি
কখনো তুমি ?
যদি খুঁজতে তাহলে তুমি অবশ্যই বুঝতে
বিরহ কি ।
তুমিহীন আমার পৃথিবীটা আজ বড় নিঃস্ব,
একাকী !
দু'চোখের কোণে অঝর ঝরছে শ্রাবণের
বারি
কান্নায় ভেসে যায় বুক,স্মৃতির উপত্যকায়
তোমাকে খুঁজি
জানি ফিরবে না কখনো, ফিরবে না সেই
তুমি
তবুও তোমার অপেক্ষায় আমি অন্তিম
প্রহরগুণি ।
আমি যদি এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাই,
তুমি হয়তো সেদিন আমাকে ভুলে যাবে।
কিন্তু ঐ আকাশের তারা গুলো আমাকে
মনে রাখবে। কারণ, তারা গুলো আমার
বন্ধু। ঐ তারা গুলো দেখেছে আমার
চোখের জল, আমার বুকের আর্তনাদ। তুমি
হৃদয় দিয়ে প্রশ্ন করো তারা গুলোকে,
তারা গুলো বলবে, 'আমি তোমাকে
কতটুকু ভালবাসতাম
হয়তো অনেকের ভালবাসা পাবে তুমি,
কিন্তু কারো ভালোবাসা ধরে রাখতে
পারবেনা।
কারণ ভালোবাসা ধরে রাখতে গেলে
সুন্দর ১টা মন লাগে,
যা তোমার নেই।
তুমি শুধু ভালোবাসা নিতেই শিখেছো,
কিন্তু ভালবাসতে শিখোনি।
পারনি কারো ভালোবাসার মূল্য দিতে,
মনে রেখো এমন ১টা দিন আসবে যেদিন
তোমার চোখের পানির মূল্যও পাবেনা
কারো কাছ থেকে।
ভেবোনা এটা অভিশাপ, এটা হবে
তোমার কর্মফল,
খুব সহজেই যে তোমার মুক্তি মিলবে
তাও ভেবোনা।
কেননা দুনিয়ার বিচার দুনিয়াতেই হয়,
হয়তো একদিন আগে বা একদিন পরে।
আমি প্রায়ই রাতে স্বপ্ন দেখি। আমার
স্বপ্ন গুলো থাকে এলোমেলো। কোন
কিছুই স্পষ্ট নয়। একটার মধ্যে আরেকটা
ঢুকে যায়। কিন্তু তোমাকে নিয়ে যখন
স্বপ্ন দেখি সেটা হয় শরতের ভরা নদীর মত
স্থির, আয়নার মত ঝকঝকে পরিষ্কার এবং
মহাকব্যের মত সুদীর্ঘ। কাল সারা রাত
জুড়ে স্বপ্নে তোমাকে নিয়ে
মেতেছিলাম। তুমি আমাদের চেনা
জায়গা গুলোতে হেঁটে গেলে। আমি দুর
হতে শুধু তোমাকে দেখলাম। একটিবার
তোমার সাথে কথা বলা হলনা আমার।
দেখলাম তুমি মা হতে চলেছো। কি অদ্ভুত
ভাল লাগা। সকালে আমার ঘুম ভাঙল।
চৈত্রের ঝলমলে রোদের আলোতে
আলোকিত হল পৃথিবী। কিন্তু অদ্ভুত তুমি
হীনতার বেদনায় আমার পৃথিবী অন্ধকার
হয়ে এল।
এত কষ্ট কেন দিলে আমাকে? একাবারে
দুরে সরে যেতে হবে হবে কেন?
আমার পৃথিবীতে তুমি একমাত্র মানুষ,
যাকে আমি মন ও আত্মার সমর্থনে বলতে
পারি ভালবাসি। আমার বিশ্বাস ছিল এই
পৃথিবীতে একজনই আছে যে বুঝে
ভালবাসা মানে কি? আর সে জন তুমি।
কিন্তু না এখন মনে হচ্ছে তুমি ভালবাসার
মানে ভুলে গেছ। দুঃসময়ে ভালবাসা
টিকিয়ে রাখার নামই ভালবাসা।
একটিবার কি জানতে ইচ্ছে করেনা তুমি
ছাড়া কেমন আছি আমি? এত কঠিন
কিভাবে হলে তুমি।
তুমি আমাকে অনেক সত্য বলনি। তাতে
আমার দুঃখ নাই। মিথ্যার মাঝেও যে
সত্যিকারের ভালবাসা তুমি দিয়েছে
সেটা আমার কাছে অনেক বড়। তোমাকে
কোনদিন ঘৃণা করার কথা ভাবতে পারিনা।
তবে আমাকে এভাবে অন্থীন শূন্যতায়
ফেলে চলে যাওয়ার জন্য তোমাকে আমি
কোনদিন ক্ষমা করবোনা।
আজ সারাটা দিন তোমার রেখে যাওয়া
ছবি সাঁতার কেটেছে আমার চোখের
জলে।
ঘুমের ঘোরেই এলে কাল রাতে,
একটুও বদলাওনি
সেই মুখ, সেই চুল, সেই উচ্ছলতা
ঠিকঠাক সবকিছু আগেরই মতো।
শুধু অনেকটা দূরের মানুষ হয়ে গেছো
বাস্তবের মতো।
জানো তো,
তবুও
আমার এখনো সবকিছু তোমারই জন্যে,
ঘুমে বা নির্ঘুমে।
মানুষ বড়োই অদ্ভূত। আর মানুষের জীবন
তো আর বেশী অদ্ভুত!!! সেই অদ্ভুত জীবনে
মানুষকে নানা প্রতিকূলতা পাড় হতে হয়।।
অনেকটা পথ পারি দিতে হয়।। কখনো
অনেকে মিলে, আবার কখনো “একা”!!!
মানুষ যখন একা হয়ে যায়, তখন
আশেপাশের কিছু সম্পর্ককে অবলম্বন
নিয়ে বাঁচার স্বপ্ন দেখে বলব না, বাঁচার
চেষ্টা করে!!!
কিন্তু মানুষের সম্পর্কগুলো এমন কেন??
সম্পর্কের কোথায় যেন একটা ফাঁক থেকে
যায়!!! সেই ফাঁকে বাসা বাঁধে
একাকীত্বতা নামক অন্ধকার ছায়া।। সেই
সময় মানুষ খুজে এমন একজনকে যে সেই
অন্ধকার একলা ঘর থেকে হাত ধরে
আলোতে নিয়ে আসবে!! কিন্তু কেও
আসেনা!! আবার অনেকে হাত ধরে
আলোতে এনে তারপর যখন আবার অন্ধকার
আসে, তখন হাত ছেড়ে দেয়!!!
এটা কি সম্পর্কের ব্যর্থতা, নাকি
মানুষের??? আমি কি একা, নাকি কেও
আমাকে একা করে দিছে?? জীবনের
কোন একটা সময়ে সবার মাঝেই এই
ভাবনাগুলো আসে।।
কেউ রাতের আঁধারে একা হয়। কেউ বা
সারাদিন মানুষের ভিড়েই নিজের
একাকীত্বটা অনুভব করে। তখন নিজেকে
পৃথিবীতে সবচেয়ে অসহায় মনে হয়,
নিজের রাগ, অভিমান,কষ্টগুলো কাওকে
দেখাতে পারে না। পারেনা একটু
চিৎকার কাঁদতে… শুধু সুখী, আর হাসিখুশির
অভিনয় করে যেতে হয়।। তখন জীবনটা এমন
হয়ে যায় যেন, ভালবাসা আছে কিন্তু
বিশ্বাস নেই… বন্ধু আছে কিন্তু বন্ধুত্ব
নেই… রাত আছে কিন্তু ঘুম নেই… আমি
আছি কিন্তু আমার ভিতরের সত্ত্বাটা
নেই!!!
একথা সত্য যে, সম্পর্কের মাঝে ভাঙ্গনের
সূত্রপাত বা একাকীত্বতা কখনোই কারো
কাম্য হতে পারে না। তবে কাঙ্খিত
সম্পর্কের মাঝেও যখন অনাকাঙ্খিত
কোনো কারণে মানুষ একা হয়ে যায়, তখন
সেইএকাকীত্বকে মেনে নিতে হয়। আর
মেনে নেয়া এই বিষয়টির শুরু হতে হবে
পরিবার ও পারপার্শ্বিকের মাঝে
থেকেই। এই পৃথিবীতে যত বিচ্ছেদের
কারণে একা হয়ে পড়ছেন তাদের সবার
একা হবার গল্পটি হয়তো একরকম নয়। তবে
নেপথ্যের কারণ যাই হোক না কেন,
জীবনকে একমুখী কিংবা এককেন্দ্রীক
করে না দেখে সবসময়ই তাকাতে হবে
সামনের দিকে। সেটা ইচ্ছেয় হোক
কিংবা অনিচ্ছেয়!!!
তবুও কোথায় কেমন যেন একটা পিছুটান
থেকেই যায়…!!! জানি না সেই পিছুটানটা
কিসের………!!! হয়তো সেটা পিছুটান নয়,
কারো ফিরে আসার অপেক্ষা!!!
ইচ্ছা ছিল পাখির মত
নীল আকাশে উড়ি ।
কিন্তু ডানা দুটি বাঁধা ছিল ।
তাই পারি দিতে পারিনি নীল আকাশ ।
ইচ্ছা ছিল
নৌকা হয়ে ভেসে যাবো বিশাল
সাগরে ।
কিন্তু পালটা ছিড়া ছিল ।
তাই ভাসতে পারিনি সুনীল সাগরে ।
ইচ্ছা ছিলো হেঁটে বেড়াবো সবুজের
দিগন্তে ।
কিন্তু সবুজের মাঝে কাঁটা ছিলো ।
তাই ছুঁতে পারিনি দিগন্তের সেই সবুজ ।
মনের নিষ্পাপ
চাওয়া গুলো আজ
ডুবে গেছে না পাওয়ার যন্ত্রনায় ।
তাই আজ আমি পথ ভোলা এক পথিক ।
নীলিমার আলো শুধুই অন্ধকার ,
সুনীল সাগরের ঠেউ শুধুই জলোস্রোত ,
আর সবুজ দিগন্ত আজ
শুধুই কাঁটা ।
শুধুই
কাঁটা.....................
এমন অনেক দিন গেছে
তোমার ফোন কলের অপেক্ষায় থেকেছি,
মস্ত বড় আকাশের নিচে দাড়িয়ে
উপরে তাকিয়ে জোড়ে নিঃশ্বাস
ফেলেছি
কারন তোমার অপেক্ষায় থেকেছি।
এমন অনেক দিন গেছে
বন্ধুদের মেসে থেকেছি
তাদের মুখ থেকে
যদি তোমার খোজ মেলে।
এমন অনেক দিন গেছে
তোমার বান্ধবীদের সাথে ছলনা করেছি
কি রাত কি বিরাত
শুধু তোমার খোজ দিবে বলে,
আশা ছাড়ি নি,
অপেক্ষার ধৈর্য্যগুণ নাকি অনেক বেশি,
তাই শুধু অপেক্ষায় থেকেছি।
ღ_নিঃস্বঙ্গ চোখেরজল লুকাই কি করে_

যখন কেউ ভালোবাসার মানুষটার সাথে
থাকে তখন সবারই খুব ভালোলাগে... তখন
কেউ এটা ভাবেনা যে এই মুহূর্ত গুলো
একটু পরেই অতীত হয়ে যাবে, আর রয়ে
যাবে স্মৃতির পাতায়.. যতদিন সে সাথে
থাকবে এই স্মৃতি গুলো হাসাবে,আর যখন
সে থাকবেনা তখন এই স্মৃতিগুলোই আবার
কাঁদাবে..... 
কি হবে আর মিছে মিছে অতীত ভেবে
কখনও কি অতীত আর বর্তমান হবে?
যে চলে গেছে সে কি আর ফিরে আসবে
আগের মতন তোমায় আপন করে নেবে?
মিথ্যে সেই প্রেম, মিথ্যে ভালোবাসা,
ভবিষ্যত ভেবে কর নতুন কিছু আশা।
যে যে আপন সে সে অন্য
মাঝপথে এসে দেখি জীবনের ফলাফল
শূন্য।
যাকে আপন ভাবি সেই হয় ভিন্ন
আমার জীবন থেকে আজ আমিই বিচ্ছিন্ন।
অতীত আর বর্তমান এখানেই শেষ নয়
জীবনের কাছে হবে সব কিছুর পরাজয়।
প্রেম মানে অতীত, প্রেম মানে বর্তমান
কি হবে ভেবে বল মিথ্যে কষ্ট পিছুটান।
এখনও কেন আছ তুমি আগের মত
চোখের জল মুছে ফেল ভুলে যাও দুঃখ যত।
পুরোন স্মৃতি ভুলে গিয়ে নতুন একটা পথ ধর
তোমার মত করে তুমি আবার কিছু সৃষ্টি
কর।
তোমার মাঝেই খুজে নাও তুমি তোমাকে
বল, জীবন কি কারো জন্য কখন থেমে
থাকে।
এসো নতুন করে হাতে নেই আবার কোন
রং-তুলি
নতুন পথের সৃষ্টি করে অতীতের দুঃখ ভুলি।
আমি হারিয়ে গেলাম,স্বপ্ন ভরা সুন্দর
পৃথিবী থেকে।
আমি চলে গেলাম,তোমারই চলার পথ
থেকে।
এই জীবনে যতই খোঁজ আমায়
তুমি কখনই পাবে না আমায়।
ভালোবাসা যদি সত্যি হয় তোমার
তাহলে পর জনমে আমি হব তোমার।
অশান্ত মনে যদি আবার খোঁজ আমায়
আমাকে দেবার জন্য,তোমারই
ভালোবাসাটা রেখ
আমারই জন্য তোলে।যদি আমার শব্দ শুন
চাও
এসো তুমি বৃষ্টির কাছে,শুনতে পাবে
তোমায় নিয়ে রচিত
ভালবাসার গানগুলো।,যদি আমার বেদনা
জানতে চাও
এসো তুমি নদীর কাছে,বুঝবে তাহলে
আমার হৃদয়ের নীরব কান্নার ভাষা।
যদি আমার উদারতা জানতে চাও,এসো
তুমি ঝর্ণার কাছে
বুঝবে তাহলে,আমার হৃদয়ের স্বচ্ছতা
কতটা।
যদি আমার মমত্ব জানতে চাও,এসো তুমি
বট বৃক্ষের নীচে
অনুভব করবে আমার হৃদয়ের,বিশালতা কত !
যদি আমার হৃদয়ের কঠরতা জানতে
চাও,এসো তুমি পাথরের কাছে
জানবে তখন আমার হৃদয়,নির্মম কতট।
যদি তুমি আমার কষ্ট জানতে চাও,তাকিও
মেঘলা আকাশের দিকে
দেখবে আমার হৃদয়ে,তোমারই জন্য
ভালোবাসার যন্ত্রনা আছে কতটা।যদি
আমার প্রেম চাও
চলে এসো চাঁদনী রাতের,খোলা আকাশের
নীচে
পেয়ে যাবে আমার হৃদয়ের,মিষ্টি প্রেমের
আলো।
যদি আমার ভালাবাসা চাও
এসে তুমি শিশুর কাছে,বুঝতে পারবে
আমার ভালোবাসার,পাগলমো কতটা।
যদি আমার স্পর্শ চাও,এসো তুমি সরিষা
ক্ষেতে
ছুঁয়ে যাও হলুদ ফুলে,আনন্দ পাবে হৃদয়ের
মাঝে।
যদি আমার বুকে মাথা রাখতে চাও,চলে
এসো সবুজ প্রকৃতির বুকে
জানবে তখন,আমার ভালোবাসা কতটা
নির্মল।
যদি হারাতে চাও আমার মাঝে,এসো তুমি
সূর্যের কাছে
দেখবে তখন,তোমার প্রিয়ার উত্তাপ।
গভীর হয়েছে রাত পৃথিবী ঘুমায়
হয়তো তুমিও গেছ ঘুমিয়ে
শুধু আমার দুচোখে ঘুম আসেনা (২)
কেন ঘুম আসেনা
বুঝি ঘুমের সে রাত গেছে ফুরিয়ে।।
যে রাতে এ মন আসে মনের কাছে
দু’হাত জড়িয়ে ধরে হারায় পাছে
কিছু পায় কিছু আরো দিয়ে যেতে চায়
কামনার দুই কুল ভাসিয়ে।।
এই রাতে আধার চিরে একটু পরেই জানি
আলোক উঠবে
সপ্নের মায়া মাখা তোমার আচল জুড়ে
এক মুঠো সোনা রোদ হেসে উঠবে।
জেন তবু কিছু আর আমি চাইবোনা
তোমায় শোনাতে গান আর গাইবোনা
এ রাতে আমি একা কেউ সাথী নেই
তাই বুঝি ঘুম গেছে হাড়িয়ে।।
আকাশ পানে চেয়ে চেয়ে
সারা রাত জেগে জেগে দেখেছি
অনেক তারার ভিড়
অরুন্ধতী স্বাতী সপ্তঋষির খেলা, সব
দেখেছি।
শুধু-
চাঁদ দেখতে গিয়ে আমি তোমায় দেখে
ফেলেছি (২)
কোন জোছনায় বেশি আলো এই
দোটানায় পড়েছি।।
বন্ধুরা সব বলে এমন ধারা হলে চোখ
নাকি আর সারেনা(২)
যদি হটাৎ এমন করে কারো চোখেতে
চোখ পড়ে
তবে দৃষ্টি নাকি ফেরেনা
বল তাহলে কি আমার এ চোখ নষ্ট আমি
করেছি।।
বন্ধুরা সব বলে এমন ধারা হলে ঘোর
নাকি আর কাটেনা
আমার প্রানটা জ্বলে মরে, মন কেমন
যেন করে
আমার কিছুই ভালো লাগেনা
তাই চিন্তা করে পাইনা বুঝে বেঁচেছি
কি মরেছি ।।
গোলাপে কাঁটা থাকে জানি
কিন্তু তুমি তো গোলাপ নও
তুমি রজনীগন্ধা ছিলে আমার জীবনে
কোথায় হারিয়ে গেলে
আমি মালি নই
বাগানে যাওয়ার অভ্যাস নেই
তবু সেদিন গিয়েছিলাম বাগানে
অনেক গোলাপ ফুটেছিল
একটি সুন্দর ঘ্রাণ, নিয়ে গেল আমাকে
গভীর থেকে আরো গভীরে
শেষে দেখি তুমি, রজনীগন্ধা
আমি তুলব ভাবলাম
দেখি অতি নিকটে দাঁড়িয়ে আছে মালি
তোলা হল না
তোমার ঘ্রাণ আমি অনুভব করেছিলাম
মরমে মরমে
পরের দিন আবার এলাম বাগানে
গাছ ও ছিল মালি ও ছিল
শুধু তুমি নেই
কোথায় হারিয়ে গেলে
তোমার ঘ্রাণ আজ ও আমাকে বাগানে
নিয়ে যায়
তোমাকে আর পাই না
তোমার অপেক্ষায় আমি আজো বসে
আছি
রজনীগন্ধা ফিরে এসো আমার জীবনে
কোথায় হারিয়ে গেলে !!
তুমি কোথায় হারিয়ে গেলে ??
ফিরে কি আর আসবে না ??
সময় প্রতি মুহূর্তে বদলায়
আর মানুষ সেই সময়কে –
ভূত-ভবিষৎ-বর্তমানে আটকে রাখতে চায়।
ফেলে আসা অতীতের কথা ভেবে
সে কাঁদে হাসে, পিছু ফিরে দেখে,
ভবিষতের কথা ভেবে সে কপালে ভাঁজ
ফেলে
কিন্তু বর্তমান?
সে যে থেমে থাকেনা –
তার উপস্থিতি কেউ বুঝেও বুঝতে পারে
না
সময়ের সূক্ষজালে সে
এমন একটি প্যারামিটার;
যার ক্ষমতা আছে উন্নত ভবিষৎ গড়ার,
যার বিচক্ষনতার সুদূর প্রসারী ফল হবে
উন্নত থেকে উন্নততর।
ভূত ভবিষৎ নিয়ে মগ্ন থাকা
আর অলীক কল্পনায় নিজেকে সীমাবদ্ধ
করা –
হয়ত এক ...
অতীতের অভিঞ্জতাকে সাথী রেখে,
উন্নত ভবিষৎ এর লক্ষে -
দূরদৃষ্টি সম্পন্ন সেই পারে সকলকে এগিয়ে
নিতে;
তাই আজ প্রয়োজন –
বিচক্ষন বর্তমানের আর বুদ্ধিদীপ্ত
মস্তিষ্কের।।
কাউ কে কাছে পেয়ে হারানোর কষ্ট কত
টুকু তা শুধু সেই মানুষ গুলোই জানে যার
জীবন থেকে এমন কেউ হারিয়ে গেছে ।
আমি সেই কস্তটাকে খুব কাছে থেকে
দেখেছি । কিন্তু তুমি জানো আমি সেই
কষ্ট কে ভুলে যাই , হ্যাঁ তোমার চলে
যাওয়ার কষ্টটাকে আমি ভুলে যাই যখন
আমার মনে পরে যায় তোমার মিথ্য
ভালোবাসার অভিনয়ের কথা গুলো ।
সত্যিই বলছি নিজেকে বোঝানোর মত
একটি কথা আমার থাকে না । আমি যেন
ভাষা হারিয়ে ফেলি কিছুটা সময়ের জন্য
। শুধু জানতে ইচ্ছা জাগে কি পেয়েছ ?
জানতে ইচ্ছা জাগে এই মন ভাঙ্গার
খেলাতে কি পাওয়া যায় ? আমি চাই না
কেউ তোমাকে মিথ্যা অভিনয়ে কষ্ট দেক
, কারণ আমি এই কষ্ট গুলোকে এখন পর্যন্ত
কাছে থেকে দেখছি । এর তীব্রতা যে
কতটা ভয়ঙ্কর তা এখনও তুমি জানো না ।
তাই চাই না কেউ তোমাকে এমন একটা
যন্ত্রণা দিয়ে যাক । তবে তোমার জন্য
একটা অনুরোধ কাউ কে অভিনয় করে নয়
মন থেকে একবার ভালোবেসে দেখ হয়তো
বুঝবে ভালোবাসা কাউ কে ঠকানো নয় ,
কাউ কে মিথ্যা আশ্বাস দেয়া নয় ,
ভালোবাসা কাউকে কিছু উজাড় করে
দেয়া । ভালোবাসা কারো মন কে স্পর্শ
করে যাওয়া ।
কেউ আপনাকে ছেড়ে চলে গেলে বুঝবেন
সেই ব্যাক্তিটির কাছে আপনার পরিচয়
শেষ হয়ে গেছে।হয়তো আপনাকে আর তার
কোন দরকার নেই।আপনার কান্না ও যখন
কার মনে বিন্দু মাত্র দয়ার সঞ্চার করেনা
তখন কি দরকার সেই মানুষটির পায়ে
গিয়ে আবার জল ফেলার?
হ্যা জানি বলবেন মন মানতে চায়না।
কিন্তু কোন মনের কথা বলছেন আপনি?
যেই মন টা আর একজন এর পায়ের নিচে
পড়ে পিষ্ট হুয়ে গেছে।
না সেটি আর মন না। আপনার মন এখন
ডাষ্টবিনের অংশ।ডাষ্টবিনের অংশ
ডাষ্টবিনেই রাখুন।সেটিকে আর
লোকালয়ে আনার দরকার কি।
আর হ্যা তাদের কথা বলছেন?
তারা আপনাকে চাইলে আপনাদের কাছে
একদিন এমনিতেই আসবে। আর তারা না
চাইলে কখনই না।
বসে থাকুন আকাশের দিকে তাকিয়ে।
দেখুন ভাগ্য ভাল হলে আকাশের রঙ টা
এমনি ই বদলে যাবে।
কিন্তু সবার ভাগ্যে সেই রঙ টা দেখার
সুযোগ হয়না।
জানি পথ চলতে চলতে কোন এক মেঘলা
দিনে তোমার সাথে হঠাত আবার দেখা
হয়ে যাবে। হয়তো ঘোর কাটিয়ে ঊঠতে না
উঠতেই অঝর ধারায় বৃষ্টি শুরূ হয়ে যাবে।
হয়তো দু এক পলক ফেলার পরে সেই
চিরচেনা হাসি দিয়ে জিজ্ঞাসা করবে
কেমন আছি?
.......................................
ভালই আছি। ভালো থাকার ই তো কথা।
আমি কি খারাপ থাকতে পারি?
নাহ কখন ও পারিনা।
অঝর ধারায় বৃষ্টি হচ্ছে............ হয়তো বৃষ্টির
জল আমার মুখেও পরছে আর যাতে মিশে
যাচ্ছে দু চোখ জুড়ে অঝর ধারায় নামা
সেই চিরচেনা বৃষ্টিটি । হুম তুমি হয়তো
দেখছোনা। তুমি তো প্রকৃতির বৃষ্টিতে মুগ্ধ
হয়ে সেদিকে তাকিয়ে আছো। থাকো,
আমি চাই ও না তুমি আমার চোখের দিকে
তাকাও।
আমি ভালই আছি।ভালো থাকার ই তো
কথা।আমি কি খারাপ থাকতে পারি?
নাহ কক্ষনো নয়।
বৃষ্টি হচ্ছে।অঝর ধারায় বৃষ্টি......
তুমি অনেক যত্ন করে আমায় দুঃখ দিতে
চেয়েছো
দিতে পারনি
কি তার জবাব দেবে যদি বলি আমি কি
হেরেছি !?
তুমিও কি একটুও হারোনি ।
সবুজ পাতাকে ছিড়ে ফেলেছো –
ফুলেতে আগুন তুমি জ্বেলেছো
ফাগুনের সব কেড়ে নিয়েছো – স্মৃতিটুকু
তার কেন কাড়নি।
কি তার জবাব দেবে যদি বলি আমি কি
হেরেছি !?
তুমিও কি একটুও হারোনি ।
অন্তরে আলো জ্বেলে রেখে – দৃষ্টিকে
গেছ শুধু আঁধারেতে ঢেকে
নিজেকে প্রশ্ন করে দেখনা
যার নাম তুমি আর লিখনা
কেন তাকে ধরে আছো হৃদয়ে
কণাটুকু তার কেন কাড়োনি
তুমিও কি একটুও হারনি।।
আমায় একটু ভালোবাসা দেবে ?
তোমার হৃদয়ের গহিনে পরে থাকা
অপার ভালোবাসা থেকে একটু খানি.....
আমি আর পারছিনা বিশ্বাস করো ,
একা একা এই নি:স্বঙ্গ জীবনে
নিজেকে এখন মেহেদী পাতার মতো মনে
হয়
যার বাহিরটা ঘন সবুজ বরন......
আর ভেতরটায় কষ্টের রক্ত ক্ষরন !
আমায় একটু ভালোবাসা দেবে ?
তোমার একটু খানি ভালোবাসা পেলে
আমি আবার সুখের জোয়ারে ভাসতুম
মেঘের ভেলার মতো ঐ দুর আকাশে
উড়তে উড়তে হাড়াতে পারতুম ,
তার পর একদিন ভোরের স্নান সেরে
ভালোবাসার দেবতাকে পূঁজো দিয়ে বলতুম
হে প্রেম দেবতা আমিও ভালোবাসা
পেয়েছি...
আমার প্রিয়ার দেয়া ভালোবাসা টুকু
বুঁকে ধরে
আমিও তোমার মতো স্বর্গ সুখে ভেসেছি !
কোন একদিন তোমার উপহাড় টুকু সাথে
নিয়ে
এই পৃথিবীর সব ঋন শোধ করে
হড়িয়ে যেতুম অনেক দুরে...যেখানে
আমি আর আমার ভালোবাসা ছারা কেউ
থাকবেনা ।
সত্যিই কি ভুলে গেলে আমায়?
ফোনটাও করে দিলে বন্ধ।
আর কখনো খুঁজবে না আমায়?
দেবে না ফোন, নেবে না খোঁজ।
তবে কেন ভাল বেসেছিলে আমায়?
শিখেয়েছিলে ভালবাসা?
সতিই কি? তুমি থাকতে পারবে আমায়
ছেড়ে।
ঘুমাতে পারবে একা একা?
মনে করবে না আমায়?
না কি তখন ভাববে অন্য কারো কথা?
যাকে পাবে নতুন করে।
আমার চেয়েও বেশি বেশি ভালবাসা
দেবে যে তোমায়।
সত্যিই তুমি অপরুপা!
কি মিষ্টিই না তোমার কণ্ঠ।
হাঁসলেই যেন মুক্তা ঝড়ে
দেখলেই কাছে পেতে চায় মনটা।
তুমি চলে যাওয়ার
পর নতুন কিছু বন্ধু পেয়েছি ,তবে একটু
আলাদা ,
হ্যাঁ ওদের নাম দুঃখ ,জানো ওরা
তোমার মত
করে আমার কাছে প্রমিস
করে নি,যে তোমাকে ছেঁড়ে চলে যাবে
না ।
তুমি তো প্রমিস করে ছিলে কোন দিনও
আমাকে ছেঁড়ে যাবে না কিন্তু রাখনি
তোমার দেয়া প্রমিস। তুমি চলে গেছ ।
দুঃখ গুলো তোমার মত
আমাকে ছেঁড়ে যায় না ,আমার অনেক
কাছে থাকে ওরা সব সময় ।
কেমন করে জানি ওরা তোমার
শূন্য স্থান টুকু পুরন করে রেখেছে...

পাগল প্রেমিক রুবেল

তোমাকে এতোটা ভালোবাসতে চাই-
যা দেখে সাগর লজ্জা পেয়ে বলবে, তার
কাছে এতো জল নাই
তোমায় এতো আদর দিবো-
যাতে লজ্জায় মরবে চাঁদ , কারণ সে এতো
আদরে ভরাতে পারেনি পৃথিবীকে
তোমাকে এতো যত্ন নিবো-
যা হবে কয়েক কোটি আলোকবর্ষের
চেয়ে বেশি
তোমার চুল নিয়ে খেলবো-
যা হবে মায়ের আদরের কাছাকাছি, যেন
ঘুমাবে তুমি শিশুর মতন
তুমি আমায় জড়িয়ে রাখবে-
যেমন করে জড়িয়ে রয় শিকড়, ওই বটবৃক্ষের
সাথে
তুমি আমায় এতো সুখ দিবে-
যা হবে ওই সূর্যের আলোয় গজানো
পৃথিবীর সব ঘাসের চেয়ে বেশি
তুমি আমায় সঙ্গ দিবে-
ঠিক যেভাবে সাথী হয়ে থাকে বাবা মা
একে অপরের
তুমি আমায় সাজাবে-
মাথা রেখে আমারই বুকে, যেখানে আছে
শুধুই তোমারই নাম
তুমি আমি ভালোবেসে যাবো নিরন্তর-
ঠিক যেমন করে থামেনি কখনো পৃথিবীর
পানিচক্র

শিমু তোমাকে অনেক ভালবাসি

তোমার নামে ক্যানসার প্রবাহিত হচ্ছে,
আমাকে যদি Rbc, Wbc, Hb% পরিক্ষা
করতে দেয়া হয় তাহলে সেখানে লোহিত
কণিকা, শ্বেত কণিকা, হিমোগ্লোবিনে
তোমার ই পরিমান বেশি।
রাতের আঁধার, বিছানার বালিস, নদীর
ধার, পাহাড়ের চূড়া, সমুদ্রের ঢেউ, বৃষ্টির
পানি, তারা সকলেই জানে আমি
তোমাকে কতটা ভালোবাসি।।।।।।।।।।।।।।।।।
তুমি আবারো আবেক দিয়ে ব্যাখ্যা
করছো।
আমি প্রথমেই বলেছি, প্রকৃতি ঠুমকো
আবেগে বিশ্বাসী না। প্রকৃতি prove চায়।
তাহলে আমিতো আর পটাশিয়াম
সায়ানাইড খেয়ে সুইসাইড বোর্ডে সুইসাইড
নোটিস তো দিয়ে যেতে পারিনা, তাতে
কি প্রমাণ হবে তুমি ই আমার সব?
মস্তিস্কের চাপে সুইসাইড করেই ফেললাম,
কিন্তু আমার ভালোবাসাটা তো কাল
সমুদ্রের ঢেউয়েই ভেষে থাকলো।
পারলাম নারে প্রমাণ দিতে কতটা
ভালবাসি তোকে
কাছের মানুষ গুলোকে হুট করেই কিছু
একটা দিয়ে দিতে ইচ্ছে করে। কিন্তু
হায়!
সৃষ্টিকর্তা আমায় "দিয়ে দেয়ার" সেই
ক্ষমতাটা দেননি!
হৃদয় ভাঙার মত নিকৃষ্ট ব্যথা হতেই
পারে না যা শরীরের হাড়
ভাঙার মত,
কেউ এটা
দেখতে পারে না
কিন্তু এর ব্যথা প্রতি
শ্বাস প্রশ্বাসেই
পাওয়া যায়...
তুমি যেই বুকে আমাকে ব্যাথা
দিয়েছিল, আমার মা ছোট বেলায়
আমাকে সেখানটিতে সরিষার তেল
মালিশ করত।
ব্যাথা দেবার আগে তোমার ও কি একটু
ও মনে পরেনি যে তোমার মা ও
তোমাকে ওখানটিতে তেল মালিশ করত।
তুমি আমাকে না আমার মার
ভালোবাসা কে ব্যাথা দিয়েছো।
আমি আমার মাকে ভালবাসি, আমার মা
ও তার মা কে ভালবাসে, আমার মেয়ে

তার মাকে ভালবাসবে কথা দিচ্ছি যদি
তার মা আমাকে ভালবেসে থাকে..!!
অাবেগটা খুব খারাপ,
বিবেকটা খুব ভালো।
সবাই বলে, "ভালো থেকো"!
কিন্তু কেউ বলে না~
"তোমার ভালো থাকার দায়িত্ব,
আমি ই নিলাম"!
দুই ইঞ্চি জায়গা হবে ?
বহুদিন চাষাবাদ করিনাই সুখের
কারো মন ভেঙোনা, পারলে হাড্ডি
ভাঙো।কারন মানষের হাড্ডি আছে 206
টা দু-একটা ভাংলে কিছু হবেনা, কিন্তূ
মন থাকে একটা,সেটাই জদি ভেঙে দাও
r ki থাকবে বলো ?
খুব সহজে বলা যায় বুঝে শুনে প্রেম করো,
সহজেই বলা যায় নিজের চেয়ে কাওকে
বেশি ভালবেসনা। একা চলা শেখ একা
থাকা শেখ। বড় বড় কথা গুলো কবি
সাহিত্যিকরা খুব সহজেই বলে ফেলে।
আসলেই কি এতটা সহজ?
কিছু প্রেম মানুষ ইচ্ছা করে করে, একা
নি: স্বংগ জীবনে কেউ একজন থাকা
লাগে তাই সে হয়ত কাওকে খুঁজে নেয়।
চাইলে সে ভালবাসা মাপা যায়, বাড়িয়ে
কমিয়ে পরিমান করা যায়। ইচ্ছে হলে
কাছে রাখা যায় ইচ্ছা হলে সরিয়ে দেয়া
যায়।
কিন্তু কিছু প্রেম থাকে নিয়তির হাতে।
এমন একটা মানুষের সাথে তোমার সম্পর্ক
হবে যাকে তুমি কোনদিন কল্পনাও করনি!
কোনদিন তার সাথে তোমার কথা হবার
কথা না। কিন্তু নিয়তি কে ফেরাবে। তুমি
না চাইলেও সেই মানুষটার সাথে তোমার
সম্পর্ক হবে। তুমি হয়ত জানো এ সম্পর্কের
কোন পরিনতি নেই, হয়ত তুমি জানো সে
তোমার না কিংবা তুমি তার না... তবু তুমি।
নিজেকে ফেরাতে পারবেনা।
যে কষ্ট তোমার নিয়তিতে লেখা তা
তোমার ভোগ করতেই হবে। তুমি তাকে
পাও বা না পাও এই প্রেম তোমার নিয়তি
হয়ে যাবেই। যত বড় মনিষী হোক এ
ভালবাসা ফেরানোর ক্ষমতা কারো হাতে
নেই।
হয়ত তুমিও একদিন সবার মত বলবে এতটা
ভালবাসা ঠিক না। কিন্তু নিয়তি যখন
বাঁধা পড়ে যায় এ বাঁধন ছেঁড়ার ক্ষমতা
কারো হয়না। হোক সেটা নিষিদ্ধ! অন্যায়!
কিংবা পাঁপ!
( জীবনে কিছু ঘটনা নিয়তি হয়েই থাকে।
তুমি যতই বুদ্ধিমান হও, যতটাই সতর্ক হও,
যতজন এসেই তোমায় বুঝিয়ে দিয়ে যাক।
তুমি সেটা ঘটার পরেই বুঝবে। নিয়তি মুছে
ফেলা যায়না, টেনে দেয়া যায়না। সেটা
ভোগ করেই শিক্ষা নিতে হয়।) তবে নিয়তি
শুধু কষ্টই এনে দেয় না এমন কিছু সুখও এনে
দেয় যা তুমি কোনদিন কল্পনাও করনি।
নিয়তিই ভাল জানে কাকে সে কি দিবে!
একজন মেয়ে যাকে মন দিতে
পারে,তাকে শরীরটা দেওয়া কিছু নয়।
এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ।
নিরানব্ব ই ভাগ পুরুষের কাছে এই
শরীরটাই
দামি ।
স্বপ্ন দেখে ছিলাম তোমায় নিয়ে দুজন
মিলে কোন এক রাতে চাঁদ দেখবো,,,,,
রাতের অন্ধকার শেষে কি করে সকাল
হয় সেটা
দেখবো!!

গ্রামের মানুষগুলা এমন কেন ?

ঘরে ১৭/১৮ বছর বয়সী মেয়ে আছে।
আশেপাশের মানুষজন বলবে,
"মেয়ে তো বড় হয়েছে , বিয়ে দেবেন না?
.
ঘরে ২৫/২৬ বছর বয়সী মেয়ে আছে।
আশেপাশের মানুষজন বলবে,
"মেয়ের কি কোন সমস্যা? বিয়ে হয় না
কেন?"
.
ঘরে ১৫/১৬ বছর বয়সী বিবাহিত মেয়ে
আছে।
আশেপাশের মানুষজন বলবে,
"মেয়ের তো বয়সই হয়নি , এই বয়সে বিয়ে
দিলেন?
প্রেম টেম করছিল? নাকি পালিয়ে
গিয়েছিল?"
.
ঘরে চাকরিজীবী অবিবাহিতা মেয়ে
আছে।
আশেপাশের মানুষজন বলবে,
"শেষ বয়সে মেয়ের আয় খাচ্ছেন
ঠ্যাংয়ের উপর ঠ্যাং তুলে।"
.
ঘরে চাকরিজীবী বউ আছে।
আশেপাশের মানুষজন বলবে,
"ঘরের বউকে ঘরে রাখতে হয়,
বাইরে পাঠিয়ে বউ খারাপ করবেন না।"
.
ঘরে ডিভোর্সি কিংবা বিধবা মেয়ে
থাকলে তো
কথাই নাই। একেবারে সোনায় সোহাগা।
তাদের মুখ থেকে রসের আলাপ আর
মাটিতে
পড়ে না।
গ্রামের অবস্থা আরো খারাপ। সমাজের
কিছু
কিছু
মানুষই থাকে যারা
নিজের খেয়ে পরের মোশ চরায়।
.
এই আশেপাশের মানুষগুলাকেই তখন খুঁজে
পাওয়া
যায় না যখন ইভটিজিং এর জ্বালায়
মেয়েটা
স্কুলে যেতে পারে না।
.
দেনা পাওনা বনিবনা না হওয়ার যখন
বিয়ে
ভেঙে যায় তখন তাদের পিরিত জাগে না।
.
তারা শো দেখে, মজা নেয়।
অমুকের বাড়ির বউ যখন প্রেগন্যান্ট হয়ে
হাসপাতালে ভর্তি থাকে তখন এক ব্যাগ
রক্ত
নিয়েও
তারা ছুটে আসে না।
অথচ আমরাই সামাজিক শ্রেষ্ঠ জীব,
এদের নিয়েই আমরা সমাজ তৈরি করেছি।
.
আমাদের সমাজের ম্যাক্সিমাম মানুষ
আরেকজনকে খোঁচা দিয়ে মজা পায়।
সবসময় মজা নেওয়ার আশায় বসে থাকে।
এই সমাজে, মেয়েমানুষ হলো কটন বাডসের
মত। তাদেরকে দেখলেই সবাই শুধু খোঁচাতে
চায়!
তাই বলছি আমরা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি
একটু পরিবর্তন করি।
তাহলে সমাজে শান্তি আসতে বেশি সময়
লাগবে না।
একদিন এই পৃথিবীতে হৃদ্বয় খাওয়া মানুষ
আসবে।
ওরা হৃদ্বয়কে খুরে খুরে খেয়ে ৩১৬ দিন
বাঁচবে।।
১০০%
অামার হিসাব মতে ৫% মেয়েই একটি
ছেলেকে সত্যি অনেক ভালবাসে তার কি
অাছে / সে কি করে / তার বংশ কি / সে
কি অামাকে ফিউচারে প্লাটে রাখতে
পারবে
এসব মেয়েরা কখনোই ভালবাসা টা বুঝতে
পারবে না
এদের অধিকাংশ মেয়েই তাদের বিএফ
কে বলে যে তুমি ভালো ফিউচার করো,
না হয় অামাকে পাবে না, অামার
পরিবার তোমাকে গ্রহন করবে না
হা হা হা এটা বলে ভালবাসা
অামার অাল্লাহ কাছে অনেক সুকরিয়া
যে অামি যাকে ভালবাসি সে শুধুই
অামাকেই চায়, অার কিছু না
সব হারালেও তোমাকে হারাবো না,
মরতে পারি অামি তার জন্য
আমি ভুল, আমি শুদ্ধ
স্বীয় সত্তার সাথে দিবানিশি
আমি নিত্য বাধাই যুদ্ধ........
যেটা জোর করে বিছানায় শোয়ালে হয়
"ধর্ষণ"...!
সেটা ছলনায় করলে হয় "ভালোবাসা"...!!!
ধিক্কার জানাই তাদের যারা
ভালোবাসার নামে মেতে উঠে
যৌনতায়...!

বাবা তোমায় অনেক ভালবাসি

জীবনে অনেক হাঁসি দেখেছি, পবিএ
অপবিএ কত কি যে হাঁসি।
আমি আমার বাবার হাঁসি টাই দেখতে
চাই।।
যে মেয়েটি পরীক্ষার আগে পড়তে বসতে
গিয়েও আপনাকে ফোন দিয়ে বলে, "আমি
তোমার সাথে কথা বলতে পারছি না, সময়
দিতে পারছি না, তাই বলে তুমি আবার
অন্যকোনো মেয়ের সাথে কথা বলো না,
কোনো মেয়ের সাথে চ্যাটিং করো না
প্লিজ!! এইতো আর কয়টা দিন, তাই আমি
ফ্রি হয়ে যাবো"...
.
যে মেয়েটি আপনার মেসেজ এর রিপ্লে
একটু দেরী হলেই চিল্লাপাল্লা শুরু করে
দেয়, চ্যাট টার্ন অফ করতে বলে...ফোন
করে নিজে থেকেই আপনাকে বার বার
গান শোনাতে চায়, গানের মাঝেই কায়দা
করে তার অনুভূতি গুলো বুঝিয়ে দিতে
চায়...
.
যে মেয়েটি পারুক বা না পারুক, নিয়মিত
আপনাকে নিয়ে কবিতা লিখতে চায়।
আপনি সেই ভাঙা ভাঙা তিন চার লাইন
কবিতা টাইপ লেখা গুলো পড়ে জাস্ট একটু
মুচকি হাসি দেন, মেয়েটি আপনার সেই
হাসিটুকুতেই খুশি হয়ে যায়...নতুন আরেকটি
কবিতার লাইন মাথায় আনার চেষ্টা
করে...
.
যে মেয়েটি ঝগড়ার কিছুক্ষণ পরই দোষ
যারই থাকুক নিজে থেকে যেচে এসে
কথা বলে বলে আপনার রাগ কমাতে চায়,
সব কিছু আগের মত ঠিকঠাক করিয়ে নিতে
চায়..
.
যে মেয়েটি আপনি না খেয়ে আছেন শুনে
অস্থির হয়ে যায়.., আপনার যেকোনো
প্রকার শরীর খারাপ হলে যার কন্ঠ
নিমেষেই একদম অসহায় হয়ে যায়...
.
যে মেয়েটি তার সাথে ঘটে যাওয়া মজার
অথবা কষ্টের ব্যাপার গুলো সবার আগে
আপনার সাথে শেয়ার করে...আপনাকে
প্রশ্ন করতে করতে জ্বালিয়ে মারে,
যেকোনো সময় সামান্য ঝগড়া হতে নিলে,
আপনার রাগী কণ্ঠস্বর শোনার সাথে
সাথে যে মেয়েটি চুপ হয়ে যায়...
.
যে মেয়েটি আপনাকে হারানোর ভয়ে
ভীত থাকে সব সময়...যে মেয়েটি
একবারের জন্য হলেও আপনার জন্য
চোখের জল ঝড়িয়েছে..
.
এমন মেয়েদের প্লিজ কেউ কষ্ট দিবেন
না। ভুলেও হারিয়ে যাওয়ার চিন্তা
করবেন না। এই মেয়ে গুলো আপনাকে ঠিক
কতটা ভালবাসে, আপনি তা কল্পনাও
করতে পারবেন না। পাথরে খোদাই করে
লিখে দিতে পারি, এমন একটা মেয়ে
আপনার পাশে থাকলে, আপনি জীবনে
অনেক বেশি সুখি না হলেও দুঃখী হবেন
না। এই মেয়ে গুলো আপনাকে দুঃখী হতে
দিবে না। যার সুখের মাঝে সে তার
নিজের অস্তিত্ব খুঁজে পায়, তাকে কি সে
দুঃখে রাখতে পারে, বলুন?? নিজের
সর্বস্ব দিয়ে হলেও সে আপনাকে সুখে
রাখতে চাইবে...
.
এমন একটি মেয়েকে যদি আপনি হারিয়ে
ফেলেন, সেটা হবে আপনার জন্য অনেক
বড় একটা ব্যর্থতা। সময় যত গড়াবে, আপনি
তত তার মূল্য হারে হারে টের পেতে
থাকবেন। সে যে আপনার জন্য কি ছিল!!
সেটা ভেবে ভেবে অনুশোচনায় পুড়বেন।
অনুশোচনায় পোড়ার যন্ত্রণা খুব কষ্টকর,
খুউব।.
একটা মানুষের ভেতরে চারটা মানুষ
থাকে। শরীর, চেতন মন, অবচেতন মন,
আত্মা। শরীর নিয়ন্ত্রণ করে চেতন
মন।
চেতন মন নিয়ন্ত্রণ করে অবচেতন মন।
আমরা যা চিন্তা করি নব্বই ভাগই হল
অবচেতন মন। এই অবচেতন মনটাকে
নিয়ন্ত্রণ করে আত্মা; আত্মাকে
আমরা
নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না; আত্মা
নিয়ন্ত্রণ করে খোদা !
যদি কেউ আপনার সাথে একবার
প্রতারণা করে তার মানে হল আপনি
তাকে বিশ্বাস করেছিলেন। যদি কেউ
আপনার সাথে দুবার প্রতারণা করে তার
মানে হল আপনি তাকে একটা সুযোগ
দিয়েছিলেন। আর যদি কেউ আপনার
সাথে বারবার প্রতারণা করে তার মানে
হল, আপনি অপাত্রে ভালোবাসা দান
করেছেন, কেটে পড়ুন !
তোমার পায়ে বল থাকুক আর না থাকুক
তোমাকে দৌড়াতে হবে, যদি পুরো
ম্যাচে একবারও তুমি বল পায়ে না পাও
তবুও রেফারীর শেষ বাঁশি বাজানোর আগ
মুহূর্ত পর্যন্ত তোমাকে খেলে যেতে হবে।
জীবনটা এমনই। প্রথমে একটা লক্ষ্য ঠিক
কর, তারপর দৌড়াতে থাকো। ভাগ্য
তোমার সাথে থাকুক আর না থাকুক তুমি
নিজেকে কখনো ভাগ্যের হাতে ছেড়ে
দেবে না। তুমি যদি নিজেই নিজের ভাগ্য
বদলাবার চেষ্টা না কর তাহলে কীভাবে
আশা কর যে ভাগ্য নিজ থেকে এসে
তোমার জীবন বদলে দেবে ?
সমস্যা নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা করবে না।
একটা সমস্যা শেষ হবার পর আরেকটা
সমস্যা শুরু হবে। তুমি শুধু দৌড়াতে থাকবে।
কেউ তোমার পায়ের বল কেড়ে নেবার
চেষ্টা করবে না, তুমি নিশ্চয়ই এরকম কোন
হাস্যকর প্রতিযোগিতা আশা করো না !
কান দেবার দরকার নেই, যারা তোমাকে
গালাগাল করছে। তুমি কান দিলেই তাদের
উদ্দেশ্য সফল হবে। গ্যালারীর সব দর্শক
কখনোই তোমার পক্ষের মানুষ হবে না।
তোমার হেরে যাবার আনন্দে কেউ কেউ
রাতভর পার্টি করবে। তুমি তখনো
দৌড়াতে থাকবে। মনে রাখবে তুমি হেরে
গেলেই তারা সফল হবে না; তারা সফল
হবে তখনই যদি তুমি থেমে যাও।
সফল মানুষদের সফল হবার গল্প শুনতে
আমাদের ভালো লাগে। তাদের জীবনী
পড়ার পর রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ইচ্ছে
হয় এখনই একটা কিছু করে বসি। কিন্তু সেই
জোরটা বেশিদিন থাকে না কেননা
মাথার ভেতরে জেদটা তখনো পাকাপুক্ত
ভাবে স্থির হয়নি। দু একটা ঠুনকো বাঁধায়
উৎসাহে ভাটা পড়ে।
লেখক মোস্তাক আহ্মাদের একটা বই
পড়েছিলাম, সবাই জান্নাতে যেতে চায়
কিন্তু কেউই মরতে চায় না। আমাদের
অবস্থাও অনেকটা এরকম। সবাই সফল হতে
চায় কিন্তু কেউই পরিশ্রম করতে চায় না।
সফল হবার প্রথম শর্ত পরিশ্রম করা না।
তাহলে গাধারাই বনের রাজা হত। তুমি তত
বেশি সফল হবে যত বেশি ব্যার্থতা তুমি
সহ্য করতে পারবে। তুমি কত দ্রুত দৌড়াতে
জানো তার চাইতেও বেশি জরুরি কত
বেশি সময় ধরে তুমি দৌড়াতে জানো।
সফল মানুষের গল্প শুনবে তবে সফলতার
গল্প না, তোমার বেশি কাজে আসবে
তাদের ব্যার্থতার গল্প গুলো। এওয়ার্ডের
গল্প শোনার চাইতে এর পেছনের শত
নিঃসঙ্গ রাতের নিদ্রাহীন ব্যার্থতার
গল্প , তোমাকে শেখাবে কীভাবে একের
পর এক বাঁধা বিপত্তি চড়াই উতরাই পার
করে সামনে এগোতে হয়।
তুমি যদি প্রতিদিন এই ভেবে দিন শুরু কর
যে, আজই তোমার জীবনের শেষ দিন
তাহলে একদিন অবশ্যই নিশ্চিত ভাবে
তোমার সেই ভাবনাটা সত্যি হবে!
স্টিভ জবস প্রতিদিন সকালে আয়নার
সামনে দাড়িয়ে নিজেকে জিজ্ঞাসা
করতেন , আজ যদি আমার জীবনের শেষ
দিন হত, আমি কী তাই করতাম যা আমি
আজ করছি ?
যদি পরপর কিছুদিন এই প্রশ্নের জবাব ' না'
হত, তাহলে তিনি বুঝে ফেলতেন যে তার
জীবনের পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে
হবে।
শুরু করে দাও... প্রথমে একটা লক্ষ্য ঠিক
কর, তারপর দৌড়াতে শুরু কর।
এই যে সকাল হল। রাতভর স্বপ্ন দেখা মানুষ
গুলো চোখ মুখ ধুয়েই এক একজন মিলিটারি
হতে শুরু করবে। সারারাত যে রাস্তার
মাঝখানটায় দাড়িয়ে নাইট গার্ড বাঁশি
বাজালেন একটু পর সেখানেটায় ট্রাফিক
সার্জেন্ট এসে সিগন্যাল দিবেন, ছোট
খাটো জ্যাম লেগে যাবে। বাচ্চারা ঘুম
থেকে উঠেই বিশ্ব জয় করতে পাঠশালার
উদ্দেশ্যে বের হয়ে পড়েছে;
শহরের সব ঘুষখোরেরা একটু পরই নাস্তা
খেতে খেতে সন্তানকে দু একটা উপদেশ
দিয়ে ঘুষ খেতে বের হয়ে পড়বে। হতাশা
যন্ত্রণায় যে বেকার ছোকরা রাতে এক
ফোটাও ঘুমাতে পারেনি সেও হয়ত বের
হয়ে পড়েছে ইন্টার্ভিউ দিতে। দু কদম
গিয়ে আবার হয়ত বাবার সামনে মাথা
নিচু করে দাড়াবে, যাবার ভাড়াটা যে
নেই।
সকাল হয়ে গেল। নতুন নতুন প্রেম করা
ছেলে মেয়ে গুলো সেই যে রাত থেকে
কথা শুরু করেছে ; মাত্র ফোন রেখেছে।
কেউ হয়ত সারারাত কাউকে ওয়েটিং এ
পেয়ে কষ্টের গান গুলো প্লে লিস্টে
দিয়ে বাতি বন্ধ না করেই আধ শোয়া
অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়েছে।
সারারাত যন্ত্রণায় ছটফট করা রোগীর
জীবনে এটাই শেষ সকাল। আদরের
মেয়েকে চুমো খেয়ে যে পুলিশ অফিসার
বাসা থেকে বের হবেন, তিনিই ঘণ্টা
দুয়েক পর চাঁদা না পেয়ে ফুটপাতের
তরকারী ওয়ালাকে লাথি মেরে বিনা
মূল্যে দুটা ফুলকপি পলিথিনে করে বাসায়
নিয়ে আসবেন।
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠার পর পরই
কারো মনে পড়ে যাবে গতকাল রাতে
বাবা মারা গেছে ! কিছুক্ষণ পুরো
ব্যাপারটাকে স্বপ্ন ভাবার চেষ্টা করে
আবার হয়ত ঘুমাবার চেষ্টা করবে !
নিজেকে বোঝাবে - এবার হয়ত ঘুম থেকে
উঠে দেখবে , বাবা আসলে মরে নি !!
যে শুয়োরের বাচ্চাটা আজ মাগরিবের
নামাযের পর কাউকে ধর্ষণ করবে সে হয়ত
এখনো কাঁথা গায়ে দিয়ে ঘুমোচ্ছে।
টেবিলে খাবার সাজিয়ে তার মা কপালে
হাত বুলিয়ে দিচ্ছে- বেলা হয়েছে; ঘুম
থেকে উঠো !
তুমি ‘ অধিকার’ নিয়ে চলে গেলে ‘স্মৃতি’
কেন রেখে গেলে ? মানুষ চলে গেলেও
স্মৃতি কখনো বেইমানী করে না। স্মৃতি বড়
বেহায়া স্বভাবের হয়। ছ্যাঁচড়া স্বভাবের
হয়। পিছু ছাড়ে না।
তোমাকে হারিয়েছি এর মানে এই না যে
আমি নিজেকে হারিয়েছি। নিজেকে
হারিয়ে ফেললে তো কেউ না কেউ আবার
আমাকে খুঁজে নিত। আমি এতই অভাগা যে
নিজেকেও হারাতে পারছি না;
তোমাকেও খুঁজে পাচ্ছি না।
নারী মায়া
আর
নারী মরিচীকা।
তুমি একদিন যাকে বুকের মাঝে খুব যন্ত
করে রেখেছিলে।
আর তাকে ভুলে গিয়ে, কাবিন নামার
লাল কালিতে তোমার নামটি লিখে
অন্য কাউকে বাসর রাতের সঙ্গী
করেছো।
জেনে রাখ তোমার প্রতিটা রাত
ফুলসয্যার নয়, প্রতিটা রাত ধর্ষনের।।
তোমরা কেউ মায়াবীনিদের
ভালোবেসে কষ্ট পেও না,
সে হয়তো তোমাকে ভালোবেসে অন্য
কাউকে বুকে জরিয়ে শীতের রাতে
লেপের তলে ঘুমাবে।
আর তুমি হয়তো ওই আকাশের নিচে
একটা নিকোটিন জ্বালিয়ে চিৎকার
দিয়ে গান গেয়ে যাবে।
প্লিজ একবার আকাশ কে ভালোবেসে
দেখ নিরব এক চাদের চুম্বন পাবে তুমি।
আর এই আকাশের নিচেও তোমার ওই
মায়াবীনি টা অন্য কারোর বুকে নিরব
ঘুমিয়ে আছে।
আমি ওই আকাশটাকে কিনে ফেলতে
চাই।
ওই আকাশ টা আমার হলে এই পৃথিবীর সব
ভালোবাসা গুলো আমার হয়ে যাবে।
আমি যাকে ভালোবেসেছিলাম সে
বোধহয় জন্মানোর আগে থেকেই
আমাকে কষ্ট দেওয়ার জন্যই জন্মেছিল।।
তবে সে আমাকে কষ্ট দিয়ে তার ইচ্ছা
পূরন করেছে এটা ভেবেই আমি খুশি।
কারন আমাকে কষ্ট দিয়েই তার আশা
পূর্ন হয়েছে।
তোমরা যারা ওই আকাশকে
ভালোবাসো প্লিজ একবার সূর্য কে
প্রনাম করে নিও।
সূর্য টা ও একদিন চাঁদ টাকে অনেক
বেশি ভালোবেসেছিল। কিন্তু আজ সেই
চাঁদ টা অনেক গুলো তারার ভালোবাসা
নিয়ে বেঁচে আছে আর সূর্য টা আজ
নিজের বুকে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে
আর মাঝে মাঝে মেঘ ডাকিয়ে নিরব
কেঁদে যাচ্ছে।

শিরোনাম

সবাইকে শুভেচ্ছা  ও অভিন্দন
  এই app টির মাধ্যমে অাপনাদের দারুন সব ভালবাসার গল্প এবং কথা লিখে সবার কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য তৈরী করা হয়েছে
সফ্টওয়ার  ডেভেলপ এবং ডিজাইন
 রুবেল  ভাই
Appsgyser  Software  Limited